জাপানে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বৈজ্ঞানিক গবেষণা, বিশেষত প্রযুক্তি, যন্ত্রবিদ্যা ও [[বায়োমেডিক্যাল গবেষণা|বায়োমেডিক্যাল গবেষণায়]] জাপান একটি অগ্রণী রাষ্ট্র। প্রায় ৭০০,০০০ গবেষক ১৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার গবেষণা ও উন্নয়ন বাজেটের সুবিধা পান এই দেশে। এই বাজেট বিশ্বে তৃতীয় বৃহত্তম।<ref>{{cite news|last=McDonald|first=Joe|title=China to spend $136 billion on R&D|newspaper=BusinessWeek|date=December 4, 2006}}</ref> [[মৌলিক গবেষণা|মৌলিক বৈজ্ঞানিক গবেষণাতেও]] জাপান বিশ্বে অগ্রণী একটি রাষ্ট্র। এই দেশ থেকে একুশ জন বৈজ্ঞানিক পদার্থবিদ্যা, রসায়ন বা চিকিৎসাবিদ্যায় [[নোবেল পুরস্কার]] পেয়েছেন।<ref>{{cite web |title=Japanese Nobel Laureates |publisher=[[Kyoto University]] |year=2009 |url=http://www.kyoto-u.ac.jp/en/profile/intro/honor/nobel.htm/ |accessdate=November 7, 2009}}</ref> তিন জন [[ফিল্ডস মেডেল]]<ref>{{cite web |title=Japanese Fields Medalists |publisher=Kyoto University |year=2009 |url=http://www.kyoto-u.ac.jp/en/profile/intro/honor/fields.htm|accessdate=November 7, 2009}}</ref> এবং একজন [[কার্ল ফ্রেডরিক গাস প্রাইজ]] পেয়েছেন।<ref>{{cite web |title=Dr. Kiyoshi Ito receives Gauss Prize |publisher=Kyoto University |year=2009 |url=http://www.kyoto-u.ac.jp/en/profile/intro/honor/gauss.htm|accessdate=November 7, 2009}}</ref> জাপানের সর্বাপেক্ষা উল্লেখযোগ্য প্রযুক্তিগত অবদানগুলি ইলেকট্রনিকস, অটোমোবাইলস, যন্ত্রবিদ্যা, [[ভূমিকম্প ইঞ্জিনিয়ারিং]], [[ইন্ডাস্ট্রিয়াল রোবোট]], [[অপটিকস]], কেমিক্যালস, [[সেমিকন্ডাক্টরস]] ও ধাতুবিদ্যার ক্ষেত্রে রয়েছে। বিশ্বে [[রোবোটিকস]] উৎপাদন ও ব্যবহারে জাপান অগ্রণী। ২০১৩ সালের হিসেব অনুসারে, বিশ্বের শিল্প রোবোটগুলির ২০% (১.৩ মিলিয়নের মধ্যে ৩০০,০০০টি) জাপানে নির্মিত।<ref>[http://www.ifr.org/industrial-robots/statistics/ Statistics - IFR International Federation of Robotics<!-- Bot generated title -->]</ref> যদিও আগে এই হার আরও বেশি ছিল। ২০০০ সালে সারা বিশ্বে শিল্প রোবোটগুলির অর্ধ্বাংশ ছিল জাপানে নির্মিত।<ref>{{cite web|title=The Boom in Robot Investment Continues|url=http://www.unece.org/press/pr2000/00stat10e.htm|publisher=UN Economic Commission for Europe|accessdate=December 28, 2006|date=October 17, 2000}}</ref>

==জাপানের প্রাচীন বিজ্ঞান==

==মহাকাশ গবেষনা==

জাপানের [[মহাকাশ সংস্থা]] হল [[জাপান এয়ারোস্পেস এক্সপ্লোরেশন এজেন্সি]] (জাক্সা)। এখান থেকে মহাকাশ, ভিন্ন গ্রহ ও বিমান গবেষণার কাজ চলে। রকেট ও উপগ্রহ নির্মাণেও এটি অগ্রণী সংস্থা। জাপান [[আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন|আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে]] অংশগ্রহণকারী। ২০০৮ সালে [[স্পেস শাটল]] অ্যাসেম্বলি ফ্লাইটের সময় সেখানে [[জাপানিজ এক্সপেরিমেন্ট মডিউল]] যুক্ত হয়।<ref>{{cite web |title=Japan Aerospace Exploration Agency Homepage |publisher = Japan Aerospace Exploration Agency|date=August 3, 2006 |url=http://www.jaxa.jp/index_e.html |accessdate=March 28, 2007}}</ref> জাপানের [[মহাকাশ অভিযান|মহাকাশ অভিযানের]] পরিকল্পনাগুলি হল: [[শুক্র]] গ্রহে ''[[আকাৎসুকি (মহাকাশযান)|আকাৎসুকি]]'' নামে একটি মহাকাশ যান পাঠানো;<ref>{{cite web|url=http://www.jaxa.jp/projects/sat/planet_c/index_e.html |title=JAXA {{!}} Venus Climate Orbiter "AKATSUKI" (PLANET-C)|publisher=Japan Aerospace Exploration Agency|accessdate=December 4, 2010}}</ref><ref>{{cite web |url=http://www.isas.jaxa.jp/e/enterp/missions/planet-c/index.shtml |title=ISAS {{!}} Venus Meteorology AKATSUKI (PLANET-C) | work=[[Institute of Space and Astronautical Science]] | publisher=Japan Aerospace Exploration Agency |accessdate=December 4, 2010}}</ref> ২০১৬ সালে ''[[মারকুরি ম্যাগনেটোস্ফেরিক অরবিটার]]'' উৎক্ষেপণ;<ref name=FACTS>{{cite web | url=http://sci.esa.int/bepicolombo/47346-fact-sheet/ | title=ESA Science & Technology: Fact Sheet | publisher=esa.int | accessdate=February 5, 2014}}</ref> এবং ২০৩০ সালের মধ্যে [[চাঁদে উপনিবেশ স্থাপন|চাঁদে একটি বেস]] গঠন।<ref>{{cite web |title=Japan Plans Moon Base by 2030 |publisher=MoonDaily |date=August 3, 2006 |url=http://www.moondaily.com/reports/Japan_Plans_Moon_Base_By_2030_999.html |accessdate=March 27, 2007}}</ref>