নিইগাতা প্রশাসনিক অঞ্চল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
{{কাজ চলছে}}
 
'''নিইগাতা প্রশাসনিক অঞ্চল''' (新潟県<sup>[[উইকিপিডিয়া:বাংলা ভাষায় জাপানি শব্দের প্রতিবর্ণীকরণ|?]]</sup> ''নিইগাতা কেন্‌'') হল জাপানের বৃহত্তম দ্বীপ হোনশুর চুউবু অঞ্চলে অবস্থিত জাপান সাগরের উপকূলবর্তী একটি প্রশাসনিক অঞ্চল।<ref>Nussbaum, Louis-Frédéric. (2005). "Niigata-ken" in {{Google books|p2QnPijAEmEC|''Japan Encyclopedia'', p. 711|page=711}}</ref> এর রাজধানী নিইগাতা নগর।<ref>Nussbaum, "Niigata" at {{Google books|p2QnPijAEmEC|p. 711|page=711}}</ref>
 
== ইতিহাস ==
মেইজি পুনর্গঠনের আগে পর্যন্ত নিইগাতা এলাকাটি এচিগো প্রদেশ ও সাদো প্রদেশে বিভক্ত ছিল।<ref>Nussbaum, "Provinces and prefectures" at {{Google books|p2QnPijAEmEC|p. 780|page=780}}</ref>
 
এখন নিইগাতা নগর জাপান সাগরের উপকূলবর্তী তৃতীয় বৃহত্তম জাপানি নগর, ফুকুওকা ও কিতাকিউশুর পরেই। ম্যাথিউ পেরির আগমনের পর এটিই ছিল বিদেশীদের জন্য খুলে দেওয়া জাপান সাগরের উপকূলবর্তী প্রথম বন্দর। রাশিয়া ও কোরিয়ার সাথে বাণিজ্যে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
১৭ নং লাইন:
জাপান সাগরের উপকূল বরাবর নিইগাতা প্রশাসনিক অঞ্চলের বিস্তার প্রায় ২৪০ কিমি। এর দুই প্রধান ভূমিরূপ হল উপকূলীয় সমভূমি ও অভ্যন্তরস্থ পার্বত্য অঞ্চল। এছাড়া রয়েছে সাদো দ্বীপ। চুউবু অঞ্চলের উপাঞ্চল হিসেবে নিইগাতাকে হোকুরিকু ও কোওশিন্‌এৎসু উপাঞ্চলে ফেলা যায়। জাপানের দীর্ঘতম শিনানো নদীর মোহনা নিইগাতা প্রশাসনিক অঞ্চলে অবস্থিত।
 
২০১৪ এর এপ্রিলের হিসেব অনুযায়ী নিইগাতা প্রশাসনিক অঞ্চলের ২৫ শতাংশ ভূমি সংরক্ষিত বনাঞ্চল। এর মধ্যে আছে বান্দাই-আসাহি, চুউবু-সাংগাকু, নিক্কো ও ওযে জাতীয় উদ্যান; এচিগো সান্‌যান-তাদামি ও সাদো-য়াহিকো-য়োনেয়ামা উপ-জাতীয় উদ্যান এবং ১৩টি প্রশাসনিক আঞ্চলিক উদ্যান।<ref>{{cite web|url=http://www.env.go.jp/en/nature/nps/park/doc/files/np_6.pdf|title=General overview of area figures for Natural Parks by prefecture|publisher=[[Ministry of the Environment (Japan)|Ministry of the Environment]]|date=1 April 2014|accessdate=14 February 2015}}</ref>
 
== অর্থনীতি ==
২৭ নং লাইন:
জাপান খনিজ তেলের জন্য আমদানির উপর নির্ভর করলেও নিইগাতায় অল্প তেল উৎপন্ন হয়। ১৯৮৯ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত সাদো দ্বীপে একটি সোনার খনি ছিল। সাঞ্জোও ও ৎসুবানে খনিতে জাপানের ৯% রূপা উৎপন্ন হয়।
 
নিইগাতা প্রশাসনিক অঞ্চল জাপানের নিজস্ব বস্ত্রবয়ন শিল্পের প্রথম কেন্দ্র ছিল। নির্মাণের পর বহুদিন ধরে নিইগাতার কারিওয়া গ্রামের পরমাণু বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রটি বিশ্বে সর্বাধিক ক্ষমতাসম্পন্ন ছিল। ফুকুশিমা দাই-ইচি নিউক্লীয় দুর্ঘটনার পর এটিকে বন্ধ করে দেওয়া হয়।<ref>{{cite news|title=Japanese Anti-nuclear Candidate Wins Election at Site of World's Biggest Atomic Power Station|url=https://www.theguardian.com/world/2016/oct/17/japanese-anti-nuclear-candidate-wins-election-at-site-of-worlds-biggest-atomic-power-station|accessdate=17 October 2016|agency=Reuters|publisher=The Guardian|date=17 October 2016}}</ref>
 
{{জাপানের অঞ্চল ও প্রশাসনিক বিভাগ}}
== তথ্যসূত্র ==
<references />{{জাপানের অঞ্চল ও প্রশাসনিক বিভাগ}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:জাপানের প্রশাসনিক অঞ্চল]]