কামিনী রায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ragib (আলোচনা | অবদান)
শুরু
 
Ragib (আলোচনা | অবদান)
সম্পূর্ণ করলাম
৭ নং লাইন:
 
যে যুগে মেয়েদের শিক্ষাও বিরল ঘটনা ছিল, সেই সময়ে কামিনী রায় নারীবাদে বিশ্বাসী ছিলেন। তাঁর অনেক প্রবন্ধে এর প্রতিফলন ঘটেছে। তিনি নারী শ্রম তদন্ত কমিশন (১৯২২-২৩) এর সদস্য ছিলেন। জীবনের শেষ ভাগে তিনি [[হাজারীবাগ|হাজারীবাগে]] বাস করেছেন। [[সেপ্টেম্বর ২৭]], [[১৯৩৩]] খ্রীস্টাব্দে তাঁর জীবনাবসান ঘটে।
 
==সাহিত্য==
খুব কম বয়স থেকেই কামিনী রায় সাহিত্য রচনা করেছেন। মাত্র ৮ বছর বয়স থেকে তিনি কবিতা লিখতেন। তাঁর প্রথম কাব্য গ্রন্থ, ''আলো ও ছায়া'' প্রকাশিত হয় ১৮৮৯ খ্রীস্টাব্দে। তাঁর লেখা উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থের মধ্যে রয়েছে ''মহাশ্বেতা'', ''পুন্ডরীক'', ''দ্বীপ ও ধুঁপ'', ''জীবন পথে'', ''নির্মাল্য'', ''মাল্য ও নির্মাল্য'', ও ''অশোক সঙ্গীত'', তিনি শিশুদের জন্য ''গুঞ্জন'' নামের বই, ও প্রবন্ধ গ্রন্থ ''বালিকা শিক্ষার আদর্শ'' রচনা করেন।
 
কামিনী রায় সব সময় অন্য সাহিত্যিকদের উৎসাহ দিতেন। ১৯২৩ খ্রীস্টাব্দে তিনি বরিশাল সফরের সময় কবি [[সুফিয়া কামাল]]কে লেখালেখিতে মনোনিবেশ করতে বলেন। তিনি ১৯৩০ খ্রীস্টাব্দে বঙ্গীয় লিটারারি কনফারেন্সের সভাপতি, ও ১৯৩২-৩৩ খ্রীস্টাব্দে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের সহ-সভাপতি ছিলেন।
 
১৯০৯ খ্রীস্টাব্দে কামিনী রায়ের স্বামীর মৃত্যু ঘটেছিল। সেই শোক ও দুঃখ তাঁর ব্যক্তিগত জীবনে ব্যাপক প্রভাব ফেলে, যা তাঁর কবিতায় প্রকাশ পায়। তিনি [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]] ও সংস্কৃত সাহিত্য দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিলেন। তাঁর স্মরণে [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়]] ''জগত্তারিনী পুরস্কার'' প্রবর্তন করেছে।
 
 
==বহিঃসংযোগ==