ইসলামি পরামর্শদায়ক সমাবেশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) অ Aftabuzzaman ব্যবহারকারী ইসলামিক পরামর্শদায়ক সমাবেশ পাতাটিকে ইসলামী পরামর্শদায়ক সমাবেশ শিরোনা... |
Arian Writing (আলোচনা | অবদান) সম্প্রসারণ |
||
৫০ নং লাইন:
| website = http://www.Majlis.ir<br>http://parlemannews.ir/<br>http://www.icana.ir/
}}
'''ইসলামী পরামর্শদায়ক সমাবেশ ''' ({{lang-fa|مجلس شورای اسلامی}} ''Majles-e Showrā-ye Eslāmī'') হচ্ছে ইরানের একটি আইনসভা। এটি ইরানের সংসদ বা ইরানের মজলিস {{lang|fa|مجلس}}) বা পিপলস হাউস (خانه ملت) নামেও পরিচিত যা ইরানের জাতীয় বিধানিক বা আইন প্রনয়ণকারী স্বতন্ত্র সংগঠন। সংসদে বর্তমানে ২৯০ জন প্রতিনিধি রয়েছে, যা [[২০০০]] সালের [[১৮ ফেব্রুয়ারি]]র নির্বাচনের পর, পূর্ববর্তী ২৭২ টি সংগ্রহীত আসন থেকে পরিবর্তন করা হয়েছে। সবচেয়ে সাম্প্রতিক নির্বাচন হয়েছে ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সালের দিকে এবং নতুন সংসদ উদ্বোধন করা হয়েছে ২৪ মে, ২০১৬ সালে।
== ইতিহাস ==
=== ইরান সার্বভৌম রাষ্ট্র: জাতীয় পরামর্শমূলক সমাবেশ ===
[[File:First Majlis MPs.jpg|thumb|left|সংসদের প্রথম সদস্যদের চিত্র, ১৯০৬ থেকে ১৯০৮ সাল]]
ইসলামী বিপ্লবের আগে, ''মজলিস'' ইরানের আইন-সভার নিম্নকক্ষের নাম ছিল যা সময়কাল ছিল ১৯০৬ থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত এবং উচ্চকক্ষ ছিল ব্যবস্থাপক সভা।
এটা ১৯০৬ সালের ইরানের সংবিধান দ্বারা তৈরি করা হয়েছিল এবং প্রথম একত্র আহ্বান করা হয় ৭ অক্টোবর ১৯০৬ সালে (ইরানি ক্যালেন্ডার: ১২৮৫-মেহর -১৩) <ref name="majlis-one">{{cite web|author=Mohammad Modarresi|title=An Introduction to the history of the Legislative Assembly In Iran: The First Parliament of the National Consultative Assembly (آشنایی با تاریخ مجالس قانونگذاری در ایران: دوره اول مجلس شورای ملی)|year=2005|publisher=The Research Center of Islamic Consultative Assembly (مرکز پژوهشهای مجلس شورای اسلامی)|url=http://www.majlis.ir/pdf/final1.pdf|format=PDF|language=Persian}}</ref>,এবং শীঘ্রই শাহ [[মোহাম্মদ রেজা পাহলভী]] শাসনাধীন ক্ষমতায় পৌঁছায়। উল্লেখযোগ্য পাহলাভী রাজবংশের অধীনে জাতীয় সংসদ কর্তৃক গৃহীত বিল সমূহের মধ্যে রয়েছে ''তেল জাতীয়করণ বিল'' (১৫ মার্চ, ১৯৫১) এবং পারিবারিক সুরক্ষা আইন (১৯৬৭), এবং নারীদের মৌলিক অধিকার প্রদান যেমন তালাকের ক্ষেত্রে শিশুদের হেফাজত করা।
নারীদের ১৯৬৩ সালের পূর্ববর্তী পর্যন্ত ভোট দিতে বা জাতীয় সংসদে নির্বাচিত হওয়া বিষয়ে অনুমতি দেয়া হয়নি। একবিংশের দিকের জাতীয় পরামর্শমূলক সমাবেশ, যা মহিলা প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্ত করে এবং এটা কার্যকর ভাবে পরিচালিত হয় ৬ অক্টোবর, ১৯৬৩ সালে।
প্রাক-বিপ্লবে সংসদের শেষ অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় ৭ ফেব্রুয়ারি,১৯৭৯ সালে।
== তথ্যসূত্র ==
|