কো জে চেয়ল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে
৫০ নং লাইন:
}}
 
'''কো জে চেয়ল''' ([[হান্‌গেউল্]]: 구자철; জন্ম ২৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৯) একজন দক্ষিন কোরিয়ান [[মধ্যমাঠের খেলোয়াড়|মিডফিল্ডার]], যিনি বুন্দেসলিগায় এফসি আর্গসবার্গ এর হয়ে খেলেন এবং [[দক্ষিণ কোরিয়া জাতীয় ফুটবল দল|দক্ষিন কোরিয়া জাতীয় ফুটবল দলের]] সাবেক অধিনায়ক। তিনি দক্ষিণ কোরিয়া বিমান বাহিনির দুত হিসেবে কাজ করছেন। ২০১৩ সালের ২৪ জুন কো তার থেকে ৩ বছরের বড় জেজু নামক মহিলাকে শেরাটন গ্র্যান্ড অয়েল্কারহিল হোটেলে বিয়ে করেন।
 
কো জে চেয়ল ([[হান্‌গেউল্]]: 구자철; জন্ম ২৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৯) একজন দক্ষিন কোরিয়ান [[মধ্যমাঠের খেলোয়াড়|মিডফিল্ডার]], যিনি বুন্দেসলিগায় এফসি আর্গসবার্গ এর হয়ে খেলেন এবং [[দক্ষিণ কোরিয়া জাতীয় ফুটবল দল|দক্ষিন কোরিয়া জাতীয় ফুটবল দলের]] সাবেক অধিনায়ক। তিনি দক্ষিণ কোরিয়া বিমান বাহিনির দুত হিসেবে কাজ করছেন। ২০১৩ সালের ২৪ জুন কো তার থেকে ৩ বছরের বড় জেজু নামক মহিলাকে শেরাটন গ্র্যান্ড অয়েল্কারহিল হোটেলে বিয়ে করেন।
 
== ক্লাব ক্যারিয়ার ==
কো ১০ বছর বয়সে তার স্কুল দলের হয়ে ফুটবল খেলা শুরু করেন। প্রথমে ডিফেন্ডার হিসেবে নিজের ক্যারিয়ার শুরু করেন। ২০০৬ সালে তিনি বোইন হাই স্কুল ফুটবল দলের সদস্য ছিলেন, কো একটি টুর্নামেন্টে তার স্কুল দলকে নেতৃত্ব দেন। ঐ টুর্নামেন্টে চমৎকার খেলে রানার্স-আপ করান দলকে। টুর্নামেন্ট চলাকালে তিনি জেজু ইউনাইটেডের কোচ জুং হায় সেয়ং এর নজরে পড়েন।
 
=== জেজু ইউনাইটেড ===
৬০ ⟶ ৫৯ নং লাইন:
 
=== ভিএফএল উলসবার্গ ===
২০১১ সালের ৩০ জানুয়ারিতে কো শীতকালীন দলবদলে জার্মান ক্লাব উলসবার্গে ৩ বছরের চুক্তিতে যোগ দেন। ২০১১ সালের ১২ অক্টোবরে হ্যামবার্গার এসভি'র বিপক্ষে অভিষেক হয়, ঐ ম্যাচে ৬৪ মিনিটে তিনি বদলি হিসেবে খেলেন এবং ১-০ গোলে হেরে যান।
 
=== আগর্সবার্গ (লোন) ===
৭৪ ⟶ ৭৩ নং লাইন:
 
== আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার ==
২০১১ [[এএফসি এশিয়ান কাপ|এএফসি এশিয়ান কাপে]] দক্ষিন কোরিয়ার হয়ে খেলেন এবং টুর্নামেন্টে ৩য় স্থান অধিকার করে। টুর্নামেন্টে ৫ টি গোল এবং ৩ টি এসিস্ট করে সর্বোচ্চ গোলদাতা হন।
 
২০১২ সালের লন্ডন অলিম্পিকে [[দক্ষিণ কোরিয়া জাতীয় ফুটবল দল|দক্ষিন কোরিয়া জাতীয় দলে]] সেন্টাল মিডফিল্ডার হিসেবে খেলেন। টুর্নামেন্টের প্রত্যেকটি ম্যাচ খেলেন। তার দেয়া একটি গোলের সুবাদে আরেক এশিয়ান দল [[জাপান জাতীয় ফুটবল দল|জাপানকে]] ২-০ গোলে হারিয়ে তামা জিতে নেয় দক্ষিন কোরিয়া। দক্ষিন কোরিয়া ফুটবল দল সেবার অলিম্পিকের ইতিহাসে প্রথমবার তামা জিতে।