কো জে চেয়ল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৮ নং লাইন:
=== জেজু ইউনাইটেড ===
২০০৭ সালে কে-লিগের ড্রাফটে জেজু ইউনাইটেডে যোগ দেয়। তিনি ১ম দুই বছর ইনজুরির কারনে জেজু ইউনাইটেডের হয়ে ভালো খেলতে পারেনি। ২০১০ সালের জানুয়ারিতে কো ইংলিশ ক্লাব ব্র্যাকবার্ন রোভার্সের ট্রায়ালে আমন্ত্রিত হন, কিন্তু ট্রায়ালে উর্ত্তীন হতে পারেননি। ২০১০ সালে জেজু ইউনাইটেডের হয়ে সেরা মৌসুম কাটান, সেবার তার ক্লাব রানার্স-আপ হয়। তিনি ঐ মৌসুমে ব্যাক্তিগত বেশ কয়েকটি পুরুস্কার জেতেন। 'ফ্যান্টাস্টিক প্লেয়ার পুরুস্কার' এবং 'টপ এসিস্ট পুরুস্কার' জিতে দলের প্রথম একাদশে জায়গা করে নেন।
 
=== ভিএফএল উলসবার্গ ===
২০১১ সালের ৩০ জানুয়ারিতে কো শীতকালীন দলবদলে জার্মান ক্লাব উলসবার্গে ৩ বছরের চুক্তিতে যোগ দেন। ২০১১ সালের ১২ অক্টোবরে হ্যামবার্গার এসভি'র বিপক্ষে অভিষেক হয়, ঐ ম্যাচে ৬৪ মিনিটে তিনি বদলি হিসেবে খেলেন এবং ১-০ গোলে হেরে যান।
 
=== আগর্সবার্গ (লোন) ===
২০১২ সালের ৩১ জানুয়ারিতে লিগ প্রতিদন্ধি এফসি আগর্সবার্গে যোগ দেন। লোনে খেলা চলাকালীন ৫ টি গোল দেন। তার চমৎকার পার্ফরমেন্সে আগর্সবার্গ তাদের প্রথম বুন্দেসলিগায় অবনমন এড়াতে সক্ষম হয়।
 
২য় মৌসুমে তিনি বেশ কয়েকবার ইনজুরিতে পড়েন। ২০১২ সালের ডিসেম্বরে ডিএফবি-পোকাল কাপে বায়ার্ন মিউনিখের বিপক্ষে ২-০ গোলে পরাজিত হন। ঐ ম্যাচে তিনি ফরাসি ফুটবলার ফ্রাঙ্ক রিবেরির সাথে বিবাদে জড়িয়ে পড়েন। একটি ফ্রি কিকের সময়ে রিবেরির কাছে এগিয়ে আসেন এবং রিবেরির মুখ স্পর্শ করেন, এতে রিবেরি মেজাজ হারিয়ে তাকে থাপ্পড় মেরে বসেন। এই ঘটনায় রেফারি থরস্টেন কিংহোফার রিবেরিকে হলুদ কার্ড দেখায়। এই ঘটনার জন্য বায়ার্ন মিউনিখের কোচ ইয়ুর্প হেয়ঙ্কেস দুইজনকেই দায়ী করেন।