বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Bangali ind (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Bangali ind (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১১ নং লাইন:
== ব্রাহ্মসমাজে যোগদান ==
 
বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী [[দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর|দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের]] উৎসাহে [[ব্রাহ্মসমাজ|ব্রাহ্মসমাজে]] যোগদান করেন। [[ব্রাহ্মধর্ম]] প্রচারের কাজে তিনি ভারতের বিভিন্ন স্থানে ভ্রমণ করেন। ব্রহ্মানন্দ [[কেশবচন্দ্র সেন|কেশবচন্দ্র সেনের]] সঙ্গেও তিনি কাজ করেন। ১৮৬৩ খ্রিস্টাব্দে তিনি [[ব্রাহ্মসমাজ|ব্রহ্মসমাজের]] আচার্য হন। তাঁর উদ্যোগে [[শান্তিপুর]], ময়মনসিংহ, [[গয়া|গয়া]] প্রভৃতি অঞ্চলে ব্রাহ্মমন্দির প্রতিষ্ঠিত হয়।<ref name=":1">{{বই উদ্ধৃতি|title=ইতিহাস সহায়িকা|last=|first=|publisher=দি ক্যালকাটা পাবলিশার্স|year=জানুয়ারি, ২০১৬|isbn=|location=|pages=৯০}}</ref>
 
== নব্যবৈষ্ণব আন্দোলন ==
 
বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী [[গয়া|গয়াতে]] সাধুদের সংস্পর্শে এসে বৈষনবধর্মের প্রতি আকৃষ্ট হন। ফলে তাঁর সঙ্গে ব্রাহ্মসমাজের মতবিরোধ হয় এবং তিনি ১৮৮৮ খ্রিস্টাব্দে [[ব্রাহ্মধর্ম]] ত্যাগ করে বৈষ্ণব সাধনায় মগ্ন হন। তিনি যে [[বৈষ্ণবধর্ম]] প্রচার করেন তা '''''নব্যবৈষ্ণবধর্ম''''' নামে পরিচিত। তিনি ছিলেন নব্যবৈষ্ণব আন্দোলনের প্রধান ব্যক্তিত্ব।<ref name=":1" />
 
== শিষ্য ==
 
বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর উল্লেখযোগ্য শিষ্যরা ছিলেন বিপিনচন্দ্র পাল, অশ্বিনীকুমার দত্ত, সতীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় প্রমুখ।<ref name=":1" />
 
== মৃত্যু ==