ইখতিয়ার উদ্দিন মুহাম্মাদ বিন বখতিয়ার খলজি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Drpran ind (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
Bangali ind (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৮ নং লাইন:
}}
{{বাংলার ইতিহাস}}
'''ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বখতিয়ার খলজি''' ({{lang-fa|اختيار الدين محمد بن بختيار الخلجي}}) একজন তুর্কি সেনাপতি। তিনি ১২০৫-৬ সালের দিকে তৎকালীন বঙ্গের শাসক [[সেন রাজবংশ|সেন রাজবংশের]] শেষ রাজা [[লক্ষ্মণ সেন]]কে পরাজিত করে সেন গৌড় দখল করেন। লক্ষণ সেন প্রাণ নিয়ে পালিয়ে তৎকালীন বঙ্গে পালিয়ে যান এবং তার সৈন্যরা পরাজিত হয়ে
বখতিয়ার [[নদিয়া জেলা|নদিয়া]] শহর অধিকার করে তা ধ্বংস করেন এবং এই
== পূর্ব জীবন ==
২৪ নং লাইন:
১২০১ সালে বখতিয়ার মাত্র দু হাজার সৈন্য সংগ্রহ করে পার্শ্ববর্তী হিন্দু রাজ্যগুলো আক্রমণ ও লুণ্ঠন করতে থাকেন। সেই সময়ে তার বীরত্বের কথা চারিদিক ছড়িয়ে পড়তে থাকে এবং অনেক ভাগ্যান্বেষী মুসলিম সৈনিক তার বাহিনীতে যোগদান করতে থাকে, এতে করে তার সৈন্যসংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকে। এভাবে চলতে থাকলে তিনি একদিন এক প্রাচীরবেষ্টিত দুর্গের মতো স্থানে আসেন এবং আক্রমণ করেন। প্রতিপক্ষ কোনো বাধাই দেয় নি। দূর্গজয়ের পর তিনি দেখলেন যে দুর্গের অধিবাসীরা প্রত্যেকেই মুণ্ডিতমস্তক এবং দূর্গটি বইপত্র দিয়ে ভরা। জিজ্ঞাসাবাদের পর তিনি জানতে পারলেন যে তিনি একটি বৌদ্ধ বিহার জয় করেছেন। এটি ছিল ওদন্ত বিহার বা ওদন্তপুরী বিহার। সেই সময় থেকেই মুসলমানেরা জায়গাটিকে বিহার বা বিহার শরিফ নামে ডাকে।
বিহার জয়ের পর বখতিয়ার খলজি অনেক ধনরত্ন সহ কুতুব-উদ্দিন আইবকের সাথে দেখা করতে যান এবং
== বাংলা বিজয় ==
তৎকালীন বাংলার রাজা লক্ষণ সেন বাংলার রাজধানী [[নদিয়া জেলা|নদিয়ায়]] অবস্থান করছিলেন কারণ [[নদিয়া জেলা|নদিয়া]] ছিল বহিঃশত্রুর কাছ থেকে সবচেয়ে সুরক্ষিত অঞ্চল। বলা হয়ে থাকে যে নদিয়ায় আসার কিছু আগে রাজসভার কিছু দৈবজ্ঞ পণ্ডিত তাকে সতর্ক করে দিয়েছিলেন যে এক তুর্কি সৈনিক তাকে পরাজিত করতে পারে। এতে করে [[লক্ষ্মণ সেন|
== তিব্বত আক্রমণ ==
|