রাজমালা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Lazy-restless (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৫৮ নং লাইন:
== ভূপেন্দ্র চক্রবর্তীর রাজমালা ==
 
স্কুলপড়ুয়াদের জন্য সহজ গদ্যে রাজমালা রচনা করেন [[ভূপেন্দ্রচন্দ্র চক্রবর্তী]], বহু অলঙ্করণে সমৃদ্ধ এই রাজমালা ১৯৪১ সালে আগরতলা থেকে প্রকাশিত হয়। অলঙ্করণে ছিলেন লেখকের ভাই ও শান্তিনিকেতনের কলাভবনের বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী রমেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী (পরবর্তীকালে কলকাতার সরকারী আর্ট কলেজের অধ্যক্ষ<ref>[http://www.artnewsnviews.com/view-article.php?article=ramendranath-chakravorty&iid=23&articleid=589 Ramendranath Chakravorty: Pioneer in modern Indian printmaking], সৌমিক নন্দী মজুমদার</ref>) ও তাঁর কলাভবন-সতীর্থ ধীরেন্দ্রকৃষ্ণ দেববর্মণ। লেখকের মৃত্যুর পর ১৯৪৭ সালে ত্রিপুরার প্রবীণ সাহিত্যিক [[সত্যরঞ্জন বসু]] কর্তৃক পরিবর্ধিত হয়ে এর দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়। এই সংস্করণ বাংলা উইকিসংকলনে স্ক্যানের সাহায্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
 
এই বইতে মূল রাজমালার পরিধি ছাড়িয়ে কাহিনীকে ত্রিপুরার শেষ রাজা কিরীটবিক্রমকিশোর পর্যন্ত সম্প্রসারিত করা হয়েছে। এই গ্রন্থ কালীপ্রসন্ন বিদ্যাভূষণ সম্পাদিত রাজমালার পাঠ অনুযায়ী মহারাজ কল্যাণমাণিক্য অবধি রচিত হয়েছে, তারপরের অংশ গোবিন্দমাণিক্য থেকে কৃষ্ণকিশোরমাণিক্য পর্যন্ত চন্দ্রোদয় বিদ্যাবিনোদ সম্পাদিত রাজমালা অবলম্বনে রচিত। ঈশান চন্দ্রের রাজত্বের সম্পূর্ণ ও বীরচন্দ্রের আংশিক ঐতিহাসিক উপাদান কৈলাস সিংহের রাজমালা থেকে নেওয়া। বীরচন্দ্রের অর্ধ ও রাধাকিশোরের সম্পূর্ণ আলেখ্য কর্ণেল মহিমচন্দ্র ঠাকুরের ''দেশীয় রাজ্য'' অনুসারে রচিত।