রাজমালা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Moheen (আলোচনা | অবদান)
self-promotion
৯৩ নং লাইন:
* গোবিন্দমাণিক্য: কল্যাণমাণিক্যের পুত্র; ভাই নক্ষত্ররায় সিংহাসনলোভী হওয়ায় তাঁকে সিংহাসন ছেড়ে দেন। এঁকে নিয়ে রবীন্দ্রনাথ [[s:রাজর্ষি|রাজর্ষি]] ও [[s:নির্ঘণ্ট:বিসর্জন - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf|বিসর্জন]] লেখেন। এই রাজার সময়ে ত্রিপুরা মুঘল সাম্রাজ্যের করদ রাজ্যে পরিণত হয়, কর ছিল বছরে পাঁচটা হাতি। একমাত্র এই কর ছাড়া ত্রিপুরার স্বাধীনতা তখন ক্ষুণ্ণ হয় নি।
* দ্বিতীয় ধর্মমাণিক্য: এই রাজার আমলে ত্রিপুরার শাসন ব্যবস্থা দ্বিখণ্ডিত হয়। পার্বত্য অংশ স্বাধীন রাজ্য হিসেবে থাকে, আর সমতল অংশ বাংলার নবাবের (তথা মুঘল সাম্রাজ্যের) অধীনে ত্রিপুরার রাজার জমিদারীতে পরিণত হয়। এই জমিদারীর নাম দেওয়া হয় চাকলা রোশ্‌নাবাদ। পরবর্তী ব্রিটিশ আমলেও এই বন্দোবস্ত কায়েম থাকে।<ref>চাকলা রোশ্‌নাবাদ বন্দোবস্তের বিস্তৃত বিবরণের জন্য দেখুন: Cumming, J. G., [https://catalog.hathitrust.org/Record/004180815 Survey and settlement of the Chakla Roshnabad Estate in the districts of Tippera and Noakhali, 1892-99]; সংক্ষিপ্ত বিবরণ: ''Chakla Roshnābād'', [http://dsal.uchicago.edu/reference/gazetteer/pager.html?objectid=DS405.1.I34_V10_130.gif Imperial Gazetteer of India, v. 10, p. 124.]</ref>
* [[কৃষ্ণমাণিক্য]]: রাজধানী উদয়পুর থেকে আগরতলায় স্থানান্তর করেন, কুমিল্লায় সতের রত্ন মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। এই রাজার আমলে ত্রিপুরার পার্বত্য অংশ ব্রিটিশের করদ রাজ্যে পরিণত হয় এবং ত্রিপুরায় ব্রিটিশ রেসিডেন্ট নিযুক্ত হন। রাজার জমিদারী চাকলা রোশ্‌নাবাদে ব্রিটিশ শাসন ব্যবস্থা প্রবর্তিত হয়। এই রাজার রাজত্বকাল নিয়ে ''কৃষ্ণমালা'' নামে বই রচিত হয়।
* কৃষ্ণকিশোরমাণিক্য: বর্তমান আগরতলা শহর নির্মাণ করেন এবং পুরনো আগরতলা থেকে রাজধানী সেখানে স্থানান্তর করেন। এঁর আমলে রাজমালার শেষ অংশ রচিত।