সের্গেই ব্রিন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
২৫ নং লাইন:
== জীবনী ==
সের্গেই ব্রিন ১৯৭৩ সালে সাবেক [[সোভিয়েত ইউনিয়ন|সোভিয়েত ইউনিয়নের]] মস্কোতে একটি ইহুদি পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতার নাম মাইকেল ব্রিন ও মাতার নাম ইউজেনিয়া ব্রিন। মাইকেল ব্রিন ''ম্যারিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়'' এর গণিতের শিক্ষক ও ইউজেনিয়া ব্রিন নাসার ''গোডার্ড খেয়াযান নিক্ষেপণ কেন্দ্র'' এর গবেষক। ব্রিন ছয় বছর বয়সে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী হন।
 
=== '''চলচ্চিত্র''' ===
ফেসবুক তৈরির কাহিনি নিয়ে তৈরি ‘দ্য সোশ্যাল নেটওয়ার্ক’ চলচ্চিত্রটির কথা অনেকেরই নিশ্চয় মনে আছে। এবারে অনুসন্ধান সেবাদাতা গুগলকে নিয়ে নির্মিত হয়েছে চলচ্চিত্র ‘দ্য ইন্টার্নশিপ’। নানা হাস্যরসাত্মক উপাদান নিয়ে এগিয়ে যায় সিনেমার কাহিনী। একপর্যায়ে প্রকাশ পায় গুগলের মাহাত্ম্য। সিনেমায় তুলে ধরা হয় গুগল দফতরের কর্মীদের নানা সুবিধার বিষয়। প্রতিষ্ঠানটির নানা সেবার তথ্যও দেখানো হয়। দেখা যায়, গুগলের সহপ্রতিষ্ঠাতা সের্গেই ব্রিনের চরিত্রকে।
 
=== '''অর্জন''' ===
২০০৪ সালে এবিসি ওয়ার্ল্ড নিউজ সারজি ব্রিনকে 'পারসন অফ দি উইক' ঘোষণা করে। ২০০৫ সালে ব্রিন অন্যতম 'ইয়াং গ্লোবাল লিডার' হিসাবে মনোনীত হন। টেসলা মটরের অন্যতম কর্ণধার সারজী ব্রিন ইলেকট্রিক চালিত যানের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।
 
== পড়াশোনা ==
ব্রিন ১৯৯০ সালে [[ম্যারিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়|ম্যারিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে]] গণিত ও কম্পিউটার বিজ্ঞানে স্নাতক শ্রেণীতে ভর্তি হন। ১৯৯৩ সালে তিনি সম্মান ডিগ্রি অজর্ন করেন। তিনি উচ্চশিক্ষার জন্য [[স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়]] এ কম্পিউটার বিজ্ঞানে ভর্তি হন। তিনি বর্তমানে স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার বিজ্ঞানে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনে বিরতি গ্রহন করছেন।
 
== ব্যাক্তিগত জীবন ==
সের্গেই ব্রিন ২০০৭ সালে এ্যানি ওজকিকির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। তাদের সংসারে দুটি সন্তান রয়েছে। বয়সের দিক থেকে তাদের দুজনের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। স্ত্রী এ্যানি ওজকিকি বায়োটেক কোম্পানি টুয়েন্টি থ্রি এন্ড মি’প্রধান নির্বাহী হিসেবে কাজ করছেন। এ্যানি ওজকিকির গুগলের অ্যাডভার্টাইজিং বিভাগের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট সুসান ওজকিকির বোন হন।
 
বাহামাস শহরে তাদের বিয়ে হয়। সেটা সের্গেই ব্রিনের জীবনে একটি আলোচিত অধ্যায়। অ্যানি বায়োলজিতে অনার্স পাশ করেন। স্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী তিনি। তাই তারা দুজনে মিলে 'হিউম্যান জিনোম প্রজেক্ট' তৈরি করেন। সেটার জন্য ডাটাবেজ ও ইন্টারনেট ওয়েবসাইটও বানান।
 
== তথ্যসূত্র ==