খাজা গোলাম ফরিদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্প্রসারণ
১ নং লাইন:
 
{{কাজ চলছে|date=নভেম্বর ২০১৬}}
{{Infobox saint
| name = খাজা গোলাম ফরিদ
২৬ নং লাইন:
তিনি প্রায় সময় মুরুভূমিকে প্রতীকি হিসেবে ব্যবহার করতেন। জীবনের কিছু সময় তিনি রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন। তিনি ভাওয়ালপুরে তৎকালীন ব্রিটিশ শাসনের বিরোধিতা করেন।
 
িংশবিংশ শতাব্দীতে খাজা গোলাম ফরিদের জীবন, কর্ম, সাধনার উপর সাহিতয রচনা হচ্ছে, যা বর্তমানে ''ফরিদিয়্যাত'' নামে খ্যাতি লাভ করেছে। বর্তমানে ভারত ও পাকিস্তানের অনেক এলাকায় গোলাম ফরিদের নাম অনুসারে অনেক ধর্মীয় ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, যেমন: পাকিস্তানের রাহিম্যারে অবস্থিত [[সরকারি খাজা গোলাম ফরিদ কলেজ]]।
 
পাকিস্তান সরকার সাহিত্যে তার নাম অনুসারে একটি সম্মাননা যার নাম ''খাজা গোলাম ফরিদ সম্মাননা''র প্রবর্তন করে যা বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রাখার জন্য গুণীজনদের প্রদান করা হয়। এই সম্মাননা গ্রহণকারীদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিগণ হলেন ইসমাইল আহমেদানি, নশী গিলানি এবং অন্যান্য। ২০০১ সালে গোলাম ফরিদের জন্ম শত বার্ষিক পালিত হয়। এই উপলক্ষে পাকিস্তান ডাক বিভাগ একটি বিশেষ স্ট্যাম্প প্রকাশ করে।
িংশ শতাব্দীতে খাজা গোলাম ফরিদের জীবন, কর্ম, সাধনার উপর সাহিতয রচনা হচ্ছে, যা বর্তমানে ''ফরিদিয়্যাত'' নামে খ্যাতি লাভ করেছে। বর্তমানে ভারত ও পাকিস্তানের অনেক এলাকায় গোলাম ফরিদের নাম অনুসারে অনেক ধর্মীয় ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, যেমন: পাকিস্তানের রাহিম্যারে অবস্থিত [[সরকারি খাজা গোলাম ফরিদ কলেজ]]।
 
==তথ্যসূত্র==