ফালতু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান) অ বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন |
কায়সার আহমাদ (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৬ নং লাইন:
| director = [[অঞ্জন দাস]]
| writer =[[সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ]]
| starring = [[সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়]] <br /> [[নির্মলকুমার]] <br /> [[ইন্দ্রাণী হালদার]] <br /> [[যশ পণ্ডিত]] <br /> [[
| producer = [[অরিন্দম চৌধুরী]]
| distributor = প্ল্যানম্যান মোশন পিকচার্স
২৫ নং লাইন:
}}
'''''ফালতু''''' [[ভারতীয়]] [[বাঙালি]] চিত্র পরিচালক [[অঞ্জন দাস]] পরিচালিত একটি [[বাংলা চলচ্চিত্র]]। [[সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ]] রচিত উপন্যাস '''''[[রাণীরঘাটের বৃত্তান্ত]]''''' অবলম্বনে নির্মিত এই ছবিটির মুখ্যভূমিকায় অভিনয় করেছেন [[সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়]], [[নির্মলকুমার]], [[ইন্দ্রাণী হালদার]], [[যশ পণ্ডিত]], [[
== কাহিনি-সারাংশ ==
৩১ নং লাইন:
''ফালতু''-র মূল কাহিনি কেন্দ্রীভূত হয়েছে [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গের]] [[মুর্শিদাবাদ জেলা|মুর্শিদাবাদ জেলার]] রাণীরঘাটে। সময়কাল ১৯৫০-এর দশকের প্রথম পাদ। এই কাহিনি একটি কুড়ি বছরের সদ্যযুবকের ভালবাসা ও শিকড় অন্বেষণের কাহিনি। তারই সঙ্গে সঙ্গে গল্পে ঘনীভূত হয়েছে একটি গ্রাম ও সেই গ্রামের মানুষদের জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা অসংখ্য মুহূর্ত ও নাটকীয় ঘাতপ্রতিঘাত।
রাণীরঘাট একটি পশ্চাদপদ গ্রাম। এই গ্রামের বাসিন্দারা মূলত [[পূর্ব পাকিস্তান]] (অধুনা [[বাংলাদেশ]]) থেকে আগত শরণার্থী। ফালতু সেই গ্রামেরই ছেলে। সে বাস চালাত আর যাত্রীদের নদীপারাপার করাতো। আদমসুমারির সময় এক জনগণনা আধিকারিক গ্রামবাসীদের ফালতুর ([[যশ পণ্ডিত]]) বাপের কথা জিজ্ঞাসা করলে তাদের জীবনযাত্রা নতুন দিকে মোড় নেয়। ফালতু যে সুরি খেপির ([[ইন্দ্রাণী হালদার]] অভিনীত একটি পাগলি চরিত্র) সন্তান সে কথা সকলেরই জানা, কিন্তু তার বাপ কে ছিল তা জানত না কেউই। ফালতুও জানত না, কখনও জানার চেষ্টাও করত না। সে তার কাজ আর প্রেমিকা টুকটুকিকে ([[
এই সময় একটি সরকারি অধ্যাদেশ গ্রামবাসীদের কাছে দুঃসংবাদ বহন করে আনে। উন্নয়ন পরিকল্পনার অঙ্গ হিসেবে সরকার নদীর উপর একটি সেতু নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করে এবং সেই জন্য গ্রামবাসীদের বলে গ্রাম খালি করে দিতে। গ্রামবাসীদের রাজি হতে হয়। তবে চলে যাওয়ার আগে তারা ফালতু ও টুকটুকির বিয়ে দিতে চায় ফালতুর প্রতি কৃত তাদের অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত হিসেবে। কিন্তু কাহিনি এখানে একটি নাটকীয় মোড় নেয়। ঘটনাচক্রে টুকটুকি আত্মহত্যা করে এবং ফালতুও তার পরিচিত সমাজের থেকে নিজেকে বিচ্ছিন্ন করে নেয়। সমগ্র কাহিনিটি মানবিক সম্পর্কের একটি দলিল যার উপজীব্য বিষয় কিভাবে অপরাধবোধ একটি গোটা গ্রামের জীবনকে তাড়া করে ফেরে। তারা তাদের পাপের স্খলন করতে গিয়েছিল, কিন্তু শেষমেশ একটি প্রেমের কালান্তকে রূপান্তরিত হল।
৩৯ নং লাইন:
* [[নির্মলকুমার]] – পুরোহিত
* [[যশ পণ্ডিত]] – ফালতু
* [[
* [[ইন্দ্রাণী হালদার]] – সুরি খেপি
* [[প্রদীপ মুখোপাধ্যায়]]
|