হোক্কাইদো: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নতুন পৃষ্ঠা: {{তথ্যছক জাপানের প্রশাসনিক অঞ্চল | Name = হোক্কাইদো | JapaneseName = {{lang|ja...
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৫৫ নং লাইন:
}}
{{nihongo|'''হোক্কাইদো'''|北海道|Hokkaidō|আক্ষরিক "উত্তর সমুদ্রের [[wikt:বর্ত্ম|বর্ত্ম]]"}}({{IPA-ja|hokkaidoː|lang|ja-hokkaido.ogg}}) হল জাপানের দ্বিতীয় বৃহত্তম দ্বীপ এবং বৃহত্তম ও সবচেয়ে উত্তরে অবস্থিত প্রশাসনিক অঞ্চল। অতীতে এই দ্বীপের বিভিন্ন নাম ছিল, যেমন '''এযো''', '''ইয়েযো''', '''ইয়েসো''' প্রভৃতি। হোক্কাইদো [[হোনশু]] দ্বীপ থেকে ৎসুগারু প্রণালী দ্বারা বিচ্ছিন্ন।<ref name="nussbaum343">[[Louis Frédéric|Nussbaum, Louis-Frédéric]]. (2005). "Hokkaido" in {{Google books|p2QnPijAEmEC|''জাপান বিশ্বকোষ'', p. 343|page=343}}</ref> সমুদ্রের নিচে সেইকান্‌ সুড়ঙ্গের মাধ্যমে দুই দ্বীপের মধ্যে রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা আছে। রাজধানী শহর সাপ্পোরো হল হোক্কাইদোর বৃহত্তম নগর। এটি সমগ্র দ্বীপে সরকারী অধ্যাদেশের মাধ্যমে প্রত্যয়িত একমাত্র নগরও বটে।
 
==ইতিহাস==
আইনু, নিভ্‌খ্‌ এবং ওরোক জনজাতি ছিল প্রাগৈতিহাসিক হোক্কাইদো দ্বীপে<ref name="Japan Handbook p760">''জাপান হাতবই'', p. 760</ref> প্রথম বসতি স্থাপক মানব জনগোষ্ঠী।<ref>"[http://news.bbc.co.uk/2/hi/asia-pacific/7437244.stm অবশেষে জাপানে আইনুদের স্বীকৃতি ]". BBC News. July 6, 2008</ref> নথিবদ্ধ ইতিহাসে হোক্কাইদোর প্রথম উল্লেখ পাওয়া যায় ৭২০ খ্রিঃ রচিত ''[[নিহন শোকি]]'' বইতে। এই গ্রন্থ অনুযায়ী ৬৫৮ থেকে ৬৬০ খ্রিঃ সময়কালে আবে নো হিরাফু নামক জনৈক সামরিক অধিকর্তা এক বিশাল নৌবহর ও সেনাবাহিনী নিয়ে উত্তরের সমুদ্রে অভিযান চালান এবং মিশিহাসে ও এমিশি জনগোষ্ঠীর সংস্পর্শে আসেন। হিরাফু যে সমস্ত জায়গায় গিয়েছিলেন সেগুলোর মধ্যে একটা ছিল {{nihongo|ওয়াতারিশিমা|渡島}}। এই স্থানটিকে অনেকে বর্তমান হোক্কাইদো বলে মনে করেন। অবশ্য এই গ্রন্থটির তথ্য সম্পর্কে অনেক রকম ব্যাখ্যা আছে। একটি ব্যাখ্যা অনুযায়ী ওয়াতারিশিমার এমিশি জনগোষ্ঠীই এখনকার হোক্কাইদোবাসী আইনু।
 
==তথ্যসূত্র==