গোলাম নওশের: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ →আন্তর্জাতিক ক্রিকেট: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে |
আইসিসি ট্রফি - অনুচ্ছেদ |
||
৫৪ নং লাইন:
| best bowling2 = 1/27
| catches/stumpings2 = -/-
| date =
| year = ২০১৬
| source = http://content-aus.cricinfo.com/ci/content/player/55898.html ক্রিকইনফো
}}
'''গোলাম মোহাম্মদ নওশের''' ([[জন্ম]]: [[৬ অক্টোবর]], [[১৯৬৪]]) [[ঢাকা|ঢাকায়]] জন্মগ্রহণকারী [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। ১৯৮৬ থেকে ১৯৯০ সময়কালে [[বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল|বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের]] পক্ষে ৯টি [[একদিনের আন্তর্জাতিক|একদিনের আন্তর্জাতিকে]] অংশগ্রহণ করেছেন ‘প্রিন্স’ ডাকনামে পরিচিত '''গোলাম নওশের'''। এছাড়াও, বাংলাদেশ ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড একাদশের পক্ষেও খেলেছেন তিনি।
১৯৮০-এর দশকের দ্বিতীয়ার্ধ্বে বাংলাদেশের প্রধান স্ট্রাইক বোলার ছিলেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ বামহাতে মিডিয়াম বোলিং করতেন। পাশাপাশি বামহাতে ব্যাটিংয়ে পারদর্শীতা দেখিয়েছেন।
== প্রারম্ভিক জীবন ==
দীর্ঘদেহী নওশের মূলতঃ বামহাতি পেসার। ১৯৮৪ সালের অনানুষ্ঠানিক যুবদল ‘বাংলাদেশ টাইগার্সের’ পক্ষে খেলেন। একবছর পরই [[শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল|শ্রীলঙ্কার]] বিপক্ষে খেলার জন্য বাংলাদেশ দলের সদস্য মনোনীত হন। [[রঞ্জন মাদুগালে|রঞ্জন মাদুগালের]] উইকেট নিয়ে স্বীয় সামর্থের পরিচয় দেখান। জানুয়ারি, ১৯৮৬ সালে [[রমিজ রাজা]] ও [[শোয়েব মোহাম্মদের]] [[উইকেট]] পেয়েছিলেন।<ref>Hasan Babli. "Antorjartik Crickete Bangladesh". Khelar Bhuban Prakashani, November 1994.</ref>
== আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ==
৩১ মার্চ, ১৯৮৬ তারিখে [[পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দল|পাকিস্তানের]] বিপক্ষে তাঁর ওডিআই অভিষেক হয়।<ref>[http://web.cricbuzz.com/profiles/3127/GholamNousher Profiles of Gholam Nousher at cricbuzz]</ref> মোরাতুয়ার টাইরোন ফার্নান্দো স্টেডিয়ামে ‘জন প্লেয়ার গোল্ড লীফ ট্রফি’ নামে পরিচিত [[এশিয়া কাপ|এশিয়া কাপের]] দ্বিতীয় আসরের দ্বিতীয় খেলায় [[গাজী আশরাফ]], গোলাম নওশের, গোলাম ফারুক, হাফিজুর রহমান, জাহাঙ্গীর শাহ, মিনহাজুল আবেদিন, নুরুল আবেদিন, রফিকুল আলম, রাকিবুল হাসান, সামিউর রহমান ও শহীদুর রহমানের ওডিআইয়ে একযোগে অভিষেক ঘটে।<ref>[http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/65672.html John Player Gold Leaf Trophy (Asia Cup), 2nd Match: Bangladesh v Pakistan at Moratuwa, Mar 31, 1986]</ref> খেলায় তিনি ৩ বল মোকাবেলা করে ১ রানে অপরাজিত ছিলেন। বল হাতে ৭ ওভারে ৩২ রান দিয়ে কোন উইকেট পাননি। তাঁর অভিষেক পর্বটি সুখকর হয়নি। পাকিস্তান দল ৭৭ বল হাতে রেখেই ৭ উইকেটে জয় পায়।
ক্যান্ডির অ্যাসগিরিয়া স্টেডিয়ামে আয়োজক [[শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল|শ্রীলঙ্কার]] বিপক্ষে প্রতিযোগিতার তৃতীয় খেলায় [[ব্রেন্ডন কুরুপ্পু|ব্রেন্ডন কুরুপ্পুকে]] সামিউর রহমানের কটে পরিণত করে প্রথম উইকেটের সন্ধান পান। এছাড়াও ব্যাট হাতে ৩ রানে অপরাজিত থাকেন। ঐ খেলায়ও বাংলাদেশ দল ৭ উইকেটে হারে।
শারজায় [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়ার]] বিপক্ষে ১/২৭ লাভ করেন যাতে [[উইকেট-রক্ষক]] [[ইয়ান হিলি]] তাঁর শিকারে পরিণত হন।
== আইসিসি ট্রফি ==
আঘাতের কারণে তাঁর খেলোয়াড়ী জীবনের ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করে। এরফলে ১৯৯০-এর দশকে জাতীয় দলে ধারাবাহিতা রক্ষা করতে পারেননি। দূর্ভাগ্যজনকভাবে ১৯৯৪ সালে কেনিয়ায় অনুষ্ঠিত আইসিসি ট্রফির দ্বিতীয় পর্বের খেলাগুলোয় তাঁকে আর দেখা যায়নি। আঘাতপ্রাপ্তির ফলে তাঁকে মাঠের বাইরে অবস্থান করতে হয়।
== পরিসংখ্যান ==
{| class="wikitable" style="left: 1em auto 1em auto" width="50%"
|