ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য কালটিভেশন অব সায়েন্স: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎top: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে
১ নং লাইন:
'''ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য কালটিভেশন অফ সাইন্স''' (Indian Association for the Cultivation of Science - IACS) [[ভারত|ভারতের]] [[কলকাতা|কলকাতায়]] অবস্থিত একটি বিজ্ঞান গবেষণা এবং উচ্চ শিক্ষার জাতিয় প্রতিষ্ঠান। বিশুদ্ধ বিজ্ঞানের বিভিন্ন ক্ষেত্রে মৌলিক গবেষণায় সহায়তা করাই এই প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্য। [[১৮৭৬]] সালে এটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ডাঃ [[মহেন্দ্রলাল সরকার]]। পদার্থবিজ্ঞানে ভারতের প্রথম নোবেল বিজয়ী [[চন্দ্রশেখর ভেঙ্কট রমন]] এই প্রতিষ্ঠানেই তার নোবেল বিজয়ী গবেষণাটি সম্পন্ন করেছিলেন।
[[File:Entrance - Indian Association for the Cultivation of Science - 2AB Raja Subodh Chandra Mullick Road - Kolkata 2015-01-08 2431.JPG|thumb|প্রধান ফটক, IACS.]]
== ইতিহাস ==
ঊনবিংশ শতাব্দীতে ভারতে নবজাগরণের জোয়ার বয়ে যাচ্ছিলো। এর অবশ্যম্ভাবী পরিণতি ছিল বিজ্ঞানের বিকাশ ও প্রসার। কলকাতার বিদগ্ধ চিকিৎসক এবং জনহিতৈষী ডাঃ [[মহেন্দ্রলাল সরকার]] ঠিক বুঝতে পেরেছিলেন যে, বিজ্ঞানের প্রসার ছাড়া ভারতের উন্নতি সম্ভব নয়। তাই তিনি এমন একটি প্রতিষ্ঠান স্থাপনের চিন্তা করছিলেন যেখানে নিয়মিত বিজ্ঞান বক্তৃতার আয়োজন করা যায়। এছাড়া বিজ্ঞান শিক্ষার তেমন কোন ব্যবস্থাও তখন ছিলনা। এই লক্ষ্যকে সামনে রেখেই [[১৮৭৬]] সালের [[২৯ জুলাই]] কলকাতার ''২১০ নম্বর বৌবাজার স্ট্রিটে'' গড়ে তোলা হয় এই প্রতিষ্ঠানটি।<ref>''প্রশান্ত প্রামাণিক'' রচিত [[নোবেলবিজ্ঞানী চন্দ্রশেখর]] গ্রন্থ। অণুচ্ছেদ: ছাত্রজীবন;; পৃষ্ঠা: ২০</ref> প্রতিষ্ঠায় মহেন্দ্রলালের পাশাপাশি সক্রিয় অবদান রেখেছিলেন [[সেন্ট জেভিয়ার্‌স কলেজ, কলকাতা|সেন্ট জেভিয়ার্‌স কলেজের]] রেক্টর এবং বিজ্ঞানের অধ্যাপক ফাদার [[ইউজিন লাফোঁ]]<ref>[http://www.iacs.res.in/intro.html www.iacs.res.in/intro.html] - আইএসিএস-এর ওয়েবসাইটের ভূমিকা অংশ</ref>। [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়]] প্রতিষ্ঠার মাত্র ২০ বছর পর এ ধরনের উদ্যোগ সমগ্র ভারতে বিরল এবং অনন্য ছিল। মহেন্দ্রলাল সরকার তার মৃত্যু অবধি এই প্রতিষ্ঠানের সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। তার মৃত্যুর পর সম্পাদকের দায়িত্ব গ্রহণ করেন তারই পুত্র ডাঃ [[অমৃতলাল সরকার]]।