চার্লস টার্নার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
প্রারম্ভিক জীবন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
Suvray (আলোচনা | অবদান)
অবসর - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
৬২ নং লাইন:
শুরুর দিকে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে বেশ অসফল ছিলেন। কিন্তু ১৮৮৬-৮৭ মৌসুমে ব্যাংকার হিসেবে বাথার্স্ট থেকে সিডনিতে স্থানান্তরিত হলে তাঁর খেলার গতিধারায় আমূল পরিবর্তন আসে। মাত্র ৭ খেলায় ৭.৬৮ গড়ে ৭০টি প্রথম-শ্রেণীর উইকেট পান। ভিক্টোরিয়ার বিপক্ষে ১৮৪ রানে আট উইকেট পেলেও [[আলফ্রেড শ|আলফ্রেড শয়ের]] নেতৃত্বাধীন দলের বিপক্ষে সুন্দর ক্রীড়াশৈলী উপস্থাপনার মাধ্যমে নিজেকে ইংরেজ ক্রিকেটে সম্প্রদায়ের সাথে পরিচিতি ঘটান।
 
অভিষেক টেস্টের প্রথম টেস্টেইনিংসে ৬/১৫ ও দ্বিতীয় ইনিংসসহ তাঁর বোলিং পরিসংখ্যান ছিল ৯/৯৩।<ref name="espncricinfo">{{Cite web|url=http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/62420.html |title=1st Test: Australia v England at Sydney, Jan 28-31, 1887 |accessdate=2011-12-13|work=espncricinfo}}</ref> অনুপযোগী পীচে সবিশেষ দক্ষতার কারণে তিনি ‘টেরর টার্নার’ ডাকনামে পরিচিতি পান। একমাত্র বোলার হিসেবে প্রথম ছয় টেস্টেই ৫০ উইকেট সংগ্রহ করেন। প্রথম অস্ট্রেলীয় বোলার হিসেবে টেস্টে ১০০ উইকেট পান। ১৮৮৭-৮৮ মৌসুমে সফরকারী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত টেস্টে ১২/৮৭ পান। সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে তাঁর এ বোলিং পরিসংখ্যান অদ্যাবধি সেরার মর্যাদা পাচ্ছে। শত উইকেট দখলের পর ৪ ফেব্রুয়ারি, ১৮৯৫ তারিখে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন।<ref>p44, Bill Frindall, ''The Guinness Book of Cricket Facts and Feats'', Guinness Publishing, 1996</ref>
 
== অবসর ==
ক্রিকেট থেকে অবসরগ্রহণের পর বিংশ শতকের শুরুতে অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটে প্রশাসকের দায়িত্বে পালন করেন। তাঁর আমলে শুষ্ক মৌসুমে খেলার ব্যবস্থা করা হয় ও পীচের উন্নয়ন ঘটানো হয়।
 
তাঁদের পরিবার ইংল্যান্ডের লিডস থেকে মুক্ত অভিবাসনের অংশ হিসেবে বাথার্স্টে চলে আসেন। সেখানে তাঁনা বেশকিছু হোটেল পরিচালনার করেন। তন্মধ্যে রয়্যাল হোটেল অদ্যাবধি টিকে রয়েছে।
 
== অর্জনসমূহ ==
১৮৮৮ ইংরেজ মৌসুমে ১১.২৭ গড়ে ২৮৩ উইকেট পান। ১৮৮২ সালে [[Ted Peate|টেড পিটের]] গড়া রেকর্ডের চেয়ে তাঁর এ সংখ্যাটি ৬৯টি বেশি ছিল। কেবলমাত্র ১৮৯৫ সালে [[টম রিচার্ডসন]] এবং ১৯২৮ ও ১৯৩৩ সালে [[Tich Freeman|টিচ ফ্রিম্যান]] তাঁর তুলনায় ভালো করেছিলেন।
১৮৮৮ সালে সবগুলো খেলায় অংশ নিয়ে ৩১৪ উইকেট পেয়েছিলেন।
 
১৮৮৭-৮৮ অস্ট্রেলীয় মৌসুমে বারো খেলায় ১০৮ উইকেট পেয়েছিলেন যা অস্ট্রেলিয়ার যে কোন বোলারের জন্য রেকর্ডবিশেষ। ১৮৮৮ সালে হ্যাস্টিংসে ইংরেজ একাদশের বিপক্ষে ৫০ রান খরচায় ১৭ উইকেট তুলে নেন।<ref>http://www.cricketarchive.co.uk/Archive/Scorecards/f/3/f3065.html</ref> তন্মধ্যে ১৪জন বোল্ড, ২জন এলবিডব্লিউ ও একজন স্ট্যাম্পিংয়ের শিকার হয়েছিলেন।
১৮৮৮ সালে হ্যাস্টিংসে ইংরেজ একাদশের বিপক্ষে ৫০ রান খরচায় ১৭ উইকেট তুলে নেন।<ref>http://www.cricketarchive.co.uk/Archive/Scorecards/f/3/f3065.html</ref> তন্মধ্যে ১৪জন বোল্ড, ২জন এলবিডব্লিউ ও একজন স্ট্যাম্পিংয়ের শিকার হয়েছিলেন।
প্রথম অস্ট্রেলীয় বোলার হিসেবে টেস্টে ১০০ উইকেট পান। ১৮৮৭-৮৮ মৌসুমে সফরকারী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত টেস্টে ১২/৮৭ পান। সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে তাঁর এ বোলিং পরিসংখ্যান অদ্যাবধি সেরার মর্যাদা পাচ্ছে।
 
১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০০৭ তারিখে এনএসডব্লিউ ক্রিকেট দলের সার্ধ্বশত বার্ষিকী উপলক্ষে সর্বকালের দ্বাদশ খেলোয়াড়ের একজনরূপে মনোনীত হন।
একমাত্র বোলার হিসেবে প্রথম ছয় টেস্টেই ৫০ উইকেট সংগ্রহ করেন।
 
== তথ্যসূত্র ==