বড়ে গুলাম আলী খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎কর্মজীবন: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে
২০ নং লাইন:
 
== কর্মজীবন ==
তিনি তাঁর নিজস্ব সেরা চারটি [[সঙ্গীত ধারা|সঙ্গীতের ধরণ]] প্রবর্তন করে স্মরণীয় হয়ে আছেন। সেগুলো হচ্ছে পাতিয়ালা-কাসুর, ধ্রুপদের বেহরাম খানি, জয়পুরের, গোয়ালিয়রের বেলাভাস। তাঁর রাগের বিষয়ে খানিকটা বিতর্ক রয়েছে। এ বিষয়ে তিনি বলেছিলেন যে, ধ্রুপদী সঙ্গীতের সৌন্দর্য্য মূলতঃ অবসর বিনোদনের মধ্যে নিহিত। তিনি বিশ্বাস করতেন, দর্শকেরা দীর্ঘকালীন সময়ে একগুঁয়েমিতে ভোগে। ফলে তিনি শ্রোতাদের চাহিদামাফিক গানকে পরিবর্তন করে থাকেন।
 
১৯৪৭ সালে [[ভারত বিভাজন|ভারত বিভাজনের]] পর পাকিস্তানে অবস্থান করেন। পরবর্তীতে স্থায়ীভাবে বসবাসের উদ্দেশ্যে [[ভারত|ভারতে]] চলে আসেন। ১৯৫৭ সালে [[মুম্বই|বোম্বের]] তৎকালীন মূখ্যমন্ত্রী [[মোরারজি দেসাই|মোরারজি দেসাইয়ের]] সহায়তায় ভারতীয় নাগরিকত্ব লাভ করেন ও মালাবার হিল মুম্বইয়ের একটি বাংলোয় বসবাস করতে থাকেন। বিভিন্ন সময়ে লাহোর, বোম্বে, কলকাতা ও হায়দ্রাবাদে অবস্থান করেন তিনি। জনপ্রিয় চলচ্চিত্র নির্মাতা ও সঙ্গীত পরিচালকদের কাছ থেকে অনুরোধ স্বত্ত্বেও সুদীর্ঘকাল [[বলিউড|চলচ্চিত্রে]] গান পরিবেশন করা থেকে নিজেকে দূরে রাখেন। কিন্তু কে আসিফের উদ্দীপনায় সঙ্গীত পরিচালক [[নওশাদ|নওশাদের]] সাথে ১৯৬০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত [[মুঘল-ই-আজম]] চলচ্চিত্রে সোহনি ও রাগেশ্রীভিত্তিক দুইটি গানে অংশ নেন। তিনি অতি উচ্চমাত্রার পারিশ্রমিক দাবী করেন। প্রতি গানের জন্য তিনি ২৫০০০ রূপী নেন, যেখানে জনপ্রিয় ও তারকা নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী হিসেবে [[লতা মঙ্গেশকর]] ও [[মোহাম্মদ রফি]] গান প্রতি ৫০০ রূপীর কম অর্থ পেতেন।