আলবার্ট আইনস্টাইন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করেছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎top: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে
২৪ নং লাইন:
 
১৯৩৩ সালে [[এডলফ হিটলার]] জার্মানিতে ক্ষমতায় আসেন, সে সময় তিনি বার্লিন একাডেমি অব সায়েন্সের অধ্যাপক ছিলেন। [[ইহুদী]] হওয়ার কারণে আইনস্টাইন সে সময় দেশত্যাগ করে আমিরেকায় চলে আসেন এবং আর জার্মানিতে ফিরে যান নি। আমেরিকাতেই তিনি থিতু হোন এবং ১৯৪০ সালে আমেরিকার নাগরিকত্ব পান।<ref name="BoyerDubofsky2001">{{cite book|author1=Paul S. Boyer|author2=Melvyn Dubofsky|title=The Oxford Companion to United States History|url=https://books.google.com/books?id=SgtyKzBes6QC&pg=PA218|date=2001|publisher=Oxford University Press|isbn=978-0-19-508209-8|page=218}}</ref>
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরুর আগে আগে তিনি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ফ্র্যাঙ্কলিন ডি রুজভেল্টকে একটি চিঠি লেখেন। চিঠিতে তিনি জার্মানী "ভিন্ন ধরনের অসম্ভব শক্তিশালী বোমা বানাতে পারে" মর্মে সতর্কতা উচ্চারণ করে আমেরিকাকেও একই ধরনের গবেষণা শুরুর তাগিদ দেন। তাঁর এই চিঠির মাধ্যমেই [[ম্যানহাটন প্রজেক্ট|ম্যানহাটন প্রজেক্টের]] কাজ শুরু হয়। আইনস্টাইন মিত্রবাহিনীকে সমর্থন করলেও পারমাণবিক বোমা ব্যবহারের বিরুদ্ধে ছিলেন। পরে ব্রিটিশ দার্শনিক [[বার্টান্ড রাসেল|বার্টান্ড রাসেলের]] সঙ্গে মিলে আণবিক বোমার বিপদের কথা তুলে ধরে [[রাসেল-আইনস্টাইন ইশতেহার]][] রচনা করেন। ১৯৫৫ সালে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি [[প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়|প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের]] ইনস্টিটিউট অব এডভান্সড স্টাডির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।
 
আইনস্টাইনের গবেষণাকর্মসমূহ বিধৃত রয়েছে ৫০টিরও অধিক বৈজ্ঞানিক গবেষণাপত্র এবং কিছু বিজ্ঞান-বহির্ভূত পুস্তকে।<ref>These include: ''About Zionism: Speeches and Lectures by Professor Albert Einstein'' (1930), "Why War?" (1933, co-authored by [[Sigmund Freud]]), ''The World As I See It'' (1934), ''Out of My Later Years'' (1950), and a book on science for the general reader, ''[[The Evolution of Physics]]'' (1938, co-authored by [[Leopold Infeld]]).</ref> [[১৯৯৯]] সালে [[টাইম সাময়িকী]] আইনস্টাইনকে "শতাব্দীর সেরা ব্যক্তি" হিসেবে ঘোষণা করে। এছাড়া বিখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানীদের একটি ভোট গ্রহণের মাধ্যমে জানা গেছে, তাকে প্রায় সবাই সর্বকালের সেরা পদার্থবিজ্ঞানী হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন।<ref>{{cite web|url=http://physicsworld.com/cws/article/print/851|title=Physics: past, present, future|accessdate=2007-11-27|author=Matin Durrani|authorlink=Physics World|work=Physics World, 1999-12-06}}</ref> সাধারণ সংস্কৃতি এবং দৈনন্দিন ব্যবহারে মেধাবী এবং প্রখর বুদ্ধিসম্পন্ন কাউকে বা কোনো কিছুকে বুঝাতে এখন তাই "আইনস্টাইন" শব্দটি ব্যবহৃত হয়। অর্থাৎ এটি মেধার সমার্থক।