নয়আনী জমিদার বাড়ির রংমহল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নতুন পৃষ্ঠা: {{Infobox historic site | name = নয়আনী জমিদার বাড়ির রংমহল | native_name = জমিদার বাড়ি ন...
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৭৭ নং লাইন:
| designation1_free3value =
}}
'''নয়আনী জমিদার বাড়ির রংমহল''' [[বাংলাদেশের]] [[শেরপুর জেলা]]য় অবস্থিত তৎকালীন জমিদারের রংমহল। রংমহলটি ২০০৩ সালে ভেঙ্গে ফেলা হয়েছেহয়েছে। কিন্তু ২০১৪ সালে [[বাংলাদেশ সরকারের প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর ২০১৪ সালে]] স্থাপনাবিহীন এই পুরাকীর্তিকে প্রত্নতত্ত্বের তালিকায় লিপিবদ্ধ করে।<ref name="জমিদার বাড়ি!">{{cite news|url=http://www.ittefaq.com.bd/print-edition/country/2015/06/21/55866.html |title=অস্তিত্ব না থাকলেও প্রত্নতত্ত্ব তালিকায় আছে জমিদার বাড়ি! |newspaper=[[দৈনিক ইত্তেফাক]] |author=সুশীল মালাকার |date=২১ জুন, ২০১৫ |accessdate=১৬ অক্টোবর, ২০১৬}}</ref>
 
== ইতিহাস ==
আনুমানিক আঠারোশ' শতকের শেষের দিকে বা উনিশ শতকের প্রথম দিকে তৎকালীন নয়আনী জমিদার তার বাড়ির পাশে রংমহলটি স্থাপন করেন। উপমহাদেশে জমিদারিজমিদারী প্রথা বিলুপ্ত হওয়ার পর ১৯৪৭ সালে দেশবিভাগের পর নয়আনীর তৎকালীন জমিদার বাংলাদেশ ত্যাগ করে ভারত চলে যান। ১৯৪৭ সালের পর থেকে জমিদার বাড়িটিমহলটি পরিত্যক্ত অবস্থায়হয়ে পরে থাকে।যায়। ১৯৬৪ সালে শেরপুর কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হলে জমিদার বাড়ি ও এর রঙমহলএটি কলেজের শিক্ষক ও ছাত্রদের জন্য উন্মুক্ত করে সেটি ছাত্রাবাস হিসেবে ব্যবহার করা হয়। ১৯৯২ সালে তৎকালীন জেলা প্রশাসক আব্দুস সালাম রংমহলটির কিছু অংশের সংস্কার করেন। তিনি মহলটিকে স্থানীয় পুরাকীর্তি সংগ্রহশালা হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। ২০০৩ সালে জেলা প্রশাসক এবিএম আব্দুস সাত্তারের সময়ে স্থানীয় সংস্কৃতিকর্মীদের প্রবল আপত্তি সত্ত্বেও মহলটি ভেঙ্গে ফেলা হয় ও নিলামে বিক্রি করে দেয়া হয়।<ref name="জমিদার বাড়ি!"/><ref>{{cite news|url=http://archive.samakal.net/print_edition/details.php?news=30&view=archiev&y=2012&m=09&d=24&action=main&menu_type=tabloid&option=single&news_id=292986&pub_no=1174&type= |title=ঘুরে ঘুরে জমিদারিস্মৃতি খুঁড়ে... |newspaper=[[দৈনিক সমকাল]] |date=২৪ সেপ্টেম্বর ২০১২ |accessdate=১৬ অক্টোবর, ২০১৬}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==