কানাইলাল দত্ত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন
১৯ নং লাইন:
'''কানাইলাল দত্ত''' ({{lang-en|Kanailal Dutt}}) (৩১ আগস্ট, ১৮৮৮ - ১০ নভেম্বর, ১৯০৮) ছিলেন [[ভারতীয় উপমহাদেশ|ভারতীয় উপমহাদেশের]] [[ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলন|ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের]] একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিযুগের [[বিপ্লব|বিপ্লবী]]। বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের সময় বিলেতি বস্ত্র বর্জন আন্দোলনে অন্যতম কর্মী ছিলেন।
==জন্ম ও শিক্ষা==
কানাইলাল দত্ত চন্দননগরে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম চুনিলাল দত্ত। তিনিকানাইলাল শৈশবে মুম্বাইয়েরবোম্বাইয়ের গিরগাঁও এরিয়ান এডুকেশন সোসাইটি স্কুলে পড়াশুনাএবং করেন।পরবর্তী পরেসময়ে চন্দননগর ডুপ্লেদুপ্লেক্স বিদ্যামন্দিরবিদ্যামন্দিরে (বর্তমান [[হুগলীকানাইলাল মহসিনবিদ্যামন্দির) কলেজ|হুগলী মহসিন কলেজে]] শিক্ষালাভঅধ্যয়ন করেন। ১৯০৮ সালে হুগলি মোহসীন কলেজ থেকে বি.এ. পাশপরীক্ষায় করলেওউত্তীর্ণ বিপ্লববাদীহলেও বলেবিপ্লব সরকারের আদেশেরাজদ্রোহিতার অভিযোগে কারারুদ্ধ হওয়ায় ইংরেজ সরকার তাঁকে ডিগ্রি থেকেপ্রদানে বাধা দেয়, কিন্তু কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় সে বাধা উপেক্ষা করে তাঁকে ডিগ্রি প্রদান বঞ্চিতকরে। হন। <ref name="সংসদ"/><ref name="ReferenceA">[[সেলিনা হোসেন]] ও নুরুল ইসলাম সম্পাদিত; ''[[বাংলা একাডেমী]] চরিতাভিধান''; ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৭; পৃষ্ঠা- ১১৭, ISBN 984-07-4354-6</ref>
 
==বিপ্লবী জীবন==
বিপ্লবী দলের মুখপত্র ''[[যুগান্তর পত্রিকা|যুগান্তর পত্রিকার]]'' পরিচালক চারুচন্দ্র রায়ের কাছে বিপ্লবমন্ত্রে দীক্ষা নেন এবং অস্ত্রচালনা শিক্ষা করেন। বি.এ. পরীক্ষা দিয়ে কলকাতার বিপ্লবী দলের কার্যকলাপে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন। ১৯০৮ সালে ২ মে ১৫ নম্বর গোপীমোহন দত্ত লেন থেকে মানিকতলা বোমা মামলায় অস্ত্র আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে গ্রেপ্তার হন। শারীরিক দুর্বলতা সত্বেও দলপতির নির্দেশে এই মামলার রাজসাক্ষী নরেন গোঁসাইকে অপর বিপ্লবী সত্যেন বসুর সহযোগিতায় জেলের ভেতরেই অস্ত্র সংগ্রহ করে ৩১ আগস্ট ১৯০৮ সালে হত্যা করেন। বিচারে তাঁর ফাঁসির আদেশ হয়। আপিল না করে ফাঁসিতে মৃত্যুবরণ করেন।<ref name="সংসদ">সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, ''সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান'', প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, দ্বিতীয় মুদ্রণঃ নভেম্বর ২০১৩, পৃষ্ঠা ১১৬, ISBN 978-81-7955-135-6</ref><ref name="ত্রৈলোক্যনাথ">[[ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী]], ''[[জেলে ত্রিশ বছর]], পাক-ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম'', ধ্রুপদ সাহিত্যাঙ্গন, ঢাকা, ঢাকা বইমেলা ২০০৪, পৃষ্ঠা ১৯০।</ref>
 
 
==তথ্যসূত্র==