ইতিহাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করেছে
চিত্র
১ নং লাইন:
[[File:Gyzis 006 (Ηistoria).jpeg|thumb|''Historia''<br />painting by [[Nikolaos Gyzis]] (1892)]]
{{তথ্যছক ইতিহাস}}
'''ইতিহাস''' {{lang|el|ἱστορία}},<ref name=JosephJanda>{{Cite book| last =Joseph | first =Brian (Ed.)| last2 =Janda | first2 =Richard (Ed.)| publication-date =30 December 2004| title =The Handbook of Historical Linguistics| publisher =Blackwell Publishing| page =163| isbn =978-1-4051-2747-9| year =2008| postscript =<!--None-->}}</ref> বা [[History]] শব্দটির উৎপত্তি হয়েছে গ্রিক শব্দ '''Historia''' থেকে যার অর্থ মানুষের অতীত ঘটনা ও কার্যাবলীর অধ্যয়ন।<ref>{{cite web | url=http://archaeology.about.com/od/hterms/qt/history_definition.htm | title=History Definition | accessdate=21 January 2014}}</ref><ref>{{cite web | url=http://www.siena.edu/pages/3289.asp | title=What is History & Why Study It? | accessdate=21 January 2014}}</ref> বৃহৎ একটি বিষয় হওয়া সত্ত্বেও এটি কখনও [[মানবিক বিজ্ঞান]] এবং কখনওবা [[সামাজিক বিজ্ঞান|সামাজিক বিজ্ঞানের]] একটি শাখা হিসেবে আলোচিত হয়েছে। অনেকেই ইতিহাসকে মানবিক এবং সামাজিক বিজ্ঞানের মধ্যে একটি সেতুবন্ধন হিসেবে দেখেন। কারণ ইতিহাসে এই উভয়বিধ শাস্ত্র থেকেই পদ্ধতিগত সাহায্য ও বিভিন্ন উপাদান নেয়া হয়। একটি শাস্ত্র হিসেবে ইতিহাস নিয়ে আলোচনা করতে গেলে অনেকগুলো উপবিভাগের নাম চলে আসে: [[দিনপঞ্জি]], [[ইতিহাস-লিখন]], [[কুলজি শাস্ত্র]], [[পালিওগ্রাফি]] এবং [[ক্লায়োমেট্রিক্‌স]]। স্বাভাবিক প্রথা অনুসারে ইতিহাসবেত্তাগণ ইতিহাসের লিখিত উপাদানের মাধ্যমে বিভিন্ন ঐতিহাসিক প্রশ্নের উত্ত দেয়ার চেষ্টা করেন, যদিও কেবল লিখিত উপাদান হতে ইতিহাসে সকল তত্ত্ব উদ্ধার করা সম্ভব নয়। ইতিহাস চর্চার ক্ষেত্রে যে উৎসগুলো বিবেচনা করা হয়, সেগুলোকে তিনটি শ্রেণীতে ভাগ করা হয়: লিখিত, মৌখিক এবং শারীরিক বা প্রত্যক্ষ করণ। ইতিহাসবেত্তারা সাধারণত তিনটি উৎসই পরখ করে দেখেন। তবে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য উৎস হিসেবে লিখিত উপাদান সর্বজন স্বীকৃত। এই উৎসটির সাথে [[লিখন পদ্ধতির ইতিহাস]] অঙ্গাঅঙ্গীভাবে জড়িত। ইতিহাসের জনক হিসেবে '''হেরোডোটাসকে''' আখ্যায়িত করা হয়।