ইসলামি বর্ষপঞ্জি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বানান ভুল ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
Roshu Bangal (আলোচনা | অবদান) 119.30.47.58 (আলাপ)-এর সম্পাদিত 2363853 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে |
||
৪ নং লাইন:
== ইতিহাস ==
ইসলাম ধর্মের শেষ বাণীবাহক [[মুহাম্মদ|মুহাম্মদ(সাঃ)]] [[মক্কা|মক্কার]] [[ক্বুরায়েশ|ক্বুরায়েশদের]] দ্বারা নির্যাতিত হয়ে মক্কা থেকে [[মদীনা]] চলে যান। তাঁর এই জন্মভূমি ত্যাগ করার ঘটনাকে ইসলামে '[[হিজরত]]' আখ্যা দেয়া হয়। রাসুল মুহাম্মদ (সা:)-এর [[মক্কা]] থেকে [[মদিনা|মদিনায়]] [[হিজরত|হিজরতের]] ঘটনাকে চিরস্মরণীয় করে রাখার উদ্দেশ্যেই হিজরী সাল গণনার সূচনা। ইসলামের দ্বিতীয় [[উমর ইবনুল খাত্তাব|খলিফা হযরত ওমর (রা:)]]-এর শাসনামলে ১৭ই হিজরী অর্থাৎ [[মুহাম্মদ|রাসুল মুহাম্মদ (সা:)]]-এর মৃত্যুর সাত বছর পর [[চাঁদ|চন্দ্র]] মাসের হিসাবে এই পঞ্জিকা প্রবর্তন করা হয়। হিজরতের এই ঐতিহাসিক তাৎপর্যের ফলেই হযরত ওমর রা. এর শাসনামলে যখন মুসলমানদের জন্য পৃথক ও স্বতন্ত্র পঞ্জিকা প্রণয়নের কথা উঠে আসে তখন তাঁরা
== বিবরণ ==
প্রতিদিন সূর্যাস্তের মাধ্যমে দিন গণনার শুরু হয়। তবে মাস গণনার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট ভূখন্ডে খালি চোখে অথবা খালি চোখানুগ যন্ত্রপাতির (যেমন: দূরবীন, সাধারণ দূরবীক্ষণ যন্ত্র) সহায়তায় [[চাঁদ]] দেখার উপর নির্ভর করে। মাসগুলো চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে ২৯ অথবা ৩০ দিনের হয়।
== মাসের নাম ==
|