ইন্দিরা দেবী চৌধুরানী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Indrajitdas (আলোচনা | অবদান)
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
১২ নং লাইন:
| other_names =
|spouse = [[প্রমথ চৌধুরী]]
| occupation = [[সঙ্গীতশিল্পী]], [[লেখক]] ও [[অনুবাদকঅণুবাদক]]
| years_active =
| known_for =
১৯ নং লাইন:
 
 
''ইন্দিরা দেবী চৌধুরাণী'' (১৮৭৩-১৯৬০) সঙ্গীতশিল্পী, লেখক ও অনুবাদক।অণুবাদক। ঠাকুরবাড়ির মেয়েদের মধ্যে তিনিই প্রথম বি.এ পাশ করেন। ইন্দিরা দেবী’র সবচেয়ে বড় পরিচয় তিনি একজন অনুবাদক।অণুবাদক।
 
==জন্ম ও পরিবার==
ইন্দিরা দেবী চৌধুরাণী [[সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর]] ও জ্ঞানদানন্দিনী দেবীর মেয়ে। ২৯ ডিসেম্বর, ১৮৭৩ সালে ইন্দিরা দেবীর জন্ম। পৈতৃক নিবাস [[কলকাতা]] [[জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি]]। তাঁর মাতা জ্ঞানদানন্দিনীও ছিলেন একজন বিদুষীবিদোষী মহিলা। ইন্দিরা দেবী ১৮৯৯ সালে তিনি [[প্রমথ চৌধুরী|প্রমথ চৌধুরীর]] সঙ্গে পরিণয়সূত্রে আবদ্ধ হন।
 
==শিক্ষাজীবন==
১৮৮১ সালে প্রথমে সিমলার অকল্যান্ডঅকল্যাণ্ড হাউজে এবং পরে কলকাতার লরেটো হাউজে পড়াশোনা করেন। ১৮৮৭ সালে তিনি এন্ট্রান্স ও পরে এফএ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। ১৮৯২ সালে [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়|কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে]]র বিএ পরীক্ষায় মেয়েদের মধ্যে প্রথম স্থান লাভ করে তিনি ‘পদ্মাবতী’ স্বর্ণপদকে ভূষিত হন।
 
==সাহিত্যচর্চা==
বাদ্রিদাস মুকুলের নিকট উচ্চাঙ্গসঙ্গীত শিক্ষা গ্রহণ করেন। কিছুদিন সেতার বাজানও শিখেছিলেন। অনুবাদকঅণুবাদক হিসেবে ইন্দিরা দেবী অল্পবয়সেই খ্যাতি অর্জন করেন। কৈশোরে তিনি [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]] পরিচালিত ও মাতা জ্ঞানদানন্দিনী সম্পাদিত বালক পত্রিকায় রাস্কিনের রচনার বাংলা অনুবাদঅণুবাদ প্রকাশ করেন। পরে ফরাসি শিখে তিনি রেনে গ্রুসের ভারতবর্ষ, পিয়ের লোতির কমল কুমারিকাশ্রম এবং মাদাম লেভির ভারতভ্রমণ কাহিনী অনুবাদঅণুবাদ করেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বহু কবিতা, গল্প ও প্রবন্ধসহ জাপানযাত্রীর ডায়রী-র ইংরেজি অনুবাদওঅণুবাদও তিনি প্রকাশ করেন। পরবর্তীকালে ''বামাবোধিনী'', ''বঙ্গলক্ষ্মী'', ''সাধনা'', ''পরিচয়'', ''সবুজপত্র'' প্রভৃতি পত্রিকায় সঙ্গীত ও সাহিত্যবিষয়ে তাঁর অনেক মৌলিক রচনা প্রকাশিত হয়। বঙ্গনারীরবঙ্গণারীর শুভাশুভ বিষয়ে তাঁর মতামত ''নারীর উক্তি'' নামক প্রবন্ধটি ছাপানো হয়।<ref name="ReferenceA">[[সেলিনা হোসেন]] ও নুরুল ইসলাম সম্পাদিত; ''[[বাংলা একাডেমী]] চরিতাভিধান''; ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৭; পৃষ্ঠা- ৮৫-৮৬।</ref>
 
==মৌলিক রচনা==