অ
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান) অ (বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন) |
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান) অ (বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন) |
||
{{আহোম রাজবংশ}}
'''আহোম সাম্রাজ্য'''({{lang-en|Ahom Kingdom}};{{lang-as|আহোম সাম্ৰাজ্য বা আহোম ৰাজ্য}}) [[ব্রহ্মপুত্র]] উপত্যকায় স্থিত ছিল একটি মধ্যযুগীয় রাজ্য। আহোম সাম্রাজ্য প্রায় ৬০০ বৎসর নিজের সার্বভৌমত্ব বজায় রেখেছিল ও অসমে মোগল সাম্রাজ্য স্থাপনে বাধা দিয়েছিল। মং মাও বংশের টাই রাজকুমার [[চুকাফা]] উত্তরে চুতীয়া রাজ্য ও দক্ষিণে কছাড়ী রাজ্যের মধ্যবর্তী স্থানে আহোম সাম্রাজ্য স্থাপন করেন। কালক্রমে চতুর্দিকে এই রাজ্যের সীমানা বিস্তারিত হয় ও আহোম রাজা চুহুংমুং বা
==ইতিহাস==
১২২৮ সনে চুকাফা ব্রহ্মপুত্র উপত্যকায় প্রবেশ করে আহোম রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন। আহোম সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার জন্য কোন প্রতিষ্ঠিত রাজার সহিত যুদ্ধ করার প্রয়োজন হয়নি। দক্ষিণ পাড়ের কম জনবসতিপূর্ণ এলাকা দখল করে তিনি নিজের সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন। তখন আহোম সাম্রাজ্যের সীমানা ছিল উত্তরে বুঢ়িদিহিং নদী ও
==আহোম অর্থনৈতিক ব্যবস্থা==
আহোম সাম্রাজ্যের অর্থনৈতিক ব্যবস্থার মূল ভিত্তি ছিল [[পাইক প্রথা]]। পাইক প্রথা একধরনের বাধ্যতামূলক শ্রম আদায় ব্যবস্থা। আহোমেরা উন্নত প্রযুক্তির সঙ্গে খাল কেটে ও বাঁধ নির্মান ও জলসিঞ্চন করে চাষের উপযুক্ত ব্যবস্থা করেছিল। ফলে আহোম সাম্রাজ্যে অর্থনৈতিক উন্নতি সাধন হয়েছিল। ষোড়শ শতিকায় আহোম স্বর্গদেউ চুক্লেনমুংয়ের রাজত্বকালে মুদ্রার প্রচলন হয়। সতেরো শতিকায় আহোম সাম্রাজ্য পশ্চিমে কোচ রাজ্য ও মোগল সাম্রাজ্যের কিছু অংশ নিজের অধীনে করতে সক্ষম হন। তারপর আহোম সাম্রাজ্যে রাজস্ব বা কর আদায় ব্যবস্থা চালু করা হয় ও প্রয়োজন
==আহোম প্রশাসন==
==পাইক প্রথা==
আহোম সাম্রাজ্যে জনসাধারনকে জোরপূর্বক রাজ্যের কার্যে নিয়োগ করার প্রথাকে পাইক প্রথা বলা হত। প্রথাটি প্রাচীনকালে
==মাটির মাপ==
==যুদ্ধের প্রস্তুতি==
যুদ্ধ আরম্ভ হওয়ার পূর্বে আহোমেরা ট্রেন নামক উপাস্য দেবতাকে পূজা করিতেন। আহোমদের স্থলসেনা ও নৌসেনার দুইটি বিভাগ ছিল। স্থলসেনার প্রধান সেনাপতিকে ফুকন ও নৌসেনার প্রধানকে পানীফুকন বলা হত। সেনাপতির নিম্নবর্গদের বরনেওগ ও নেওগ বলা হত। যুদ্ধে যাওয়ার সময় আহোম সেনারা কয়েকজন বিজ্ঞপণ্ডিতদের সঙ্গে নিয়ে যেতেন। এদের মধ্যে বেজবরুয়া, দেওধাই ও বাইলুং প্রধান ছিল। বেজবরুয়া শ্রেনীর ব্যক্তিরা সাধারনত যুদ্ধে আহত সৈন্যদের চিকিৎসা করিতেন ও দেওধাই ও বাইলুং গনকের কাজ করিতেন। কোন দিক থেকে আক্রমণ করার প্রয়োজন ও শত্রুরা কোন দিক থেকে আক্রমণ করার সম্ভাবনা বেশী ইত্যাদি গনকেরা পূর্বানুমান করে বলতেন। প্রয়োজন সাপেক্ষে আহোম রাজ্যের মুখ্য বিষয়া যেমন বরফুকন ও বরবরুয়া ইত্যাদি শ্রেনীর ব্যক্তিরা যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করিতেন। কখনো স্বয়ং রাজা নিজে যুদ্ধ করিতেন। মুখ্য বিষয়ারা হাতির পিঠে চড়ে যুদ্ধ করিতেন। যুদ্ধের সময় কোন আহোম সেনা যুদ্ধ ছেড়ে আসার
===যুদ্ধের সামগ্রী===
|