আলভিন রবার্ট কর্নেলিয়াস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান) অ বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন |
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান) অ বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন |
||
৩১ নং লাইন:
তিনি ভারত সিভিল সার্ভিসে যোগ দেন এবং পাঞ্জাব প্রদেশে সহকারী কমিশনার হিসেবে কাজ করেন। ১৯৪৩ সালে কর্নেলিয়াস লাহোর হাইকোর্টে কর্মজীবন শুরু করেন। কিছুদিন পরে পাঞ্জাব সরকারের বিচার বিভাগে যোগ দেন। এসময়ে তিনি লিগ্যাল ইতিহাসের ওপর গুরুত্বপূর্ণ বই লিখে একজন আইনজ্ঞ হিসাবে খ্যাতি অর্জন করেন। ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলিম ও খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতি বৈষম্য লক্ষ করে কর্নেলিয়াস "পাকিস্তান আন্দোলনের একজন সক্রিয় কর্মী হয়ে ওঠেন। একই সাথে "জাতীয়তাবাদী” চেতনার জাগরণে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন।
১৯৪৬ সালে কর্নেলিয়াস লাহোর হাইকোর্টের সহযোগী বিচারপতি নিযুক্ত হন এবং পাকিস্তানের নাগরিকত্বের সুযোগ নেন। তিনি ক্রমে দেশের আইনের
confidence... and common readiness in the anticipate the worst".
৩৯ নং লাইন:
আলভিন রবার্ট কর্নেলিয়াস ৮ মে ১৯০৩ সালে তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের উত্তর ভারতের আগ্রা শহরে উর্দ্দূ ভাষী অ্যাংলো-ইন্ডিয়ান পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর পিতা অধ্যাপক আই.জে, কর্নেলিয়াস এবং মাতা তারা ডি' রোজারিও ভারতের রোমান ক্যাথেলিক সম্প্রদায়ের সম্ভ্রান্ত ব্যক্তি ছিলেন। তাঁর পিতা ইন্দোর কলেজে গণিতের অধ্যাপক ছিলেন। কর্নেলিয়াস বেড়ে ওঠেন ধর্মনিরপেক্ষ আবহে উর্দ্দূ ভাষী মুসলিম সম্প্রদায়ের মাঝে। তাঁর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন আইনজীবী ইব্রাহিম ইসমাইল চূন্দ্রীগড়। তিনি এলাহাবাদ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গণিতে বি.এসসি, দেওয়ানি আইনে এলএল.বি ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯২৪ সালে আইন অধ্যয়নের সময় কর্নেলিয়াস ধর্মীয় আইনের ইতিহাসের ওপর অভিসন্দর্ভ রচনা করেন।
কর্নেলিয়াস এলাহাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন
== কর্মজীবন ==
৪৫ নং লাইন:
== পাকিস্তান আন্দোলনে অবদান ==
পাকিস্তান আন্দোলনে কর্নেলিয়াস ছিলেন অন্যতম খ্রিষ্টান ব্যক্তিত্ব। মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ’র ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে তিনি উচ্চকন্ঠে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পক্ষে কথা বলতেন। ঠিক যেমনি প্রখ্যাত মুসলিম নেতা মৌলানা আজাদ [[ভারত বিভাগ|ভারত বিভাগের]] বিরোধীতা করতেন। কর্নেলিয়াস মনে করতেন ভারতে মুসলমানদের জন্য পৃথক আবাসভূমিই ব্রিটিশ সরকারের মুসলমানদের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণের উত্তম সমাধান। একই সাথে তিনি জাতীয়তাবাদী চেতনাকেও পুনঃজাগরণে সোচ্চার ছিলেন। কর্নেলিয়াস পাকিস্তান প্রস্তাব প্রনয়ণে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহকে সাহায্য করেছিলেন। এতে তিনি ১৯৪১ সালে কংগ্রেস পার্টি কর্তৃক সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম সম্প্রদায়, অমুসলিম ও নীচু শ্রেণীর জনগণের প্রতি অসদাচরণের ব্যাখ্যা করে তাদের অধিকার সংবলিত
== পাকিস্তান সুপ্রীম কোর্ট ==
৫৬ নং লাইন:
== পিসিসিবি সভাপতি ==
কর্নেলিয়াস লাহোর জিমখানা ক্রিকেট ক্লাবের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত ছিলেন। ভারত বিভাজনের পর তিনি পাকিস্তানের ক্রিকেটের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব ছিলেন। ১ মে, ১৯৪৮ সালে ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড অব পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হয় ও অল্পকিছুদিনের ব্যবধানে [[পাকিস্তান ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড]] বা বিসিসিপি নামধারণ করে। তৎকালীন পাকিস্তান ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ডের (যা বর্তমানে [[পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড]] বা পিসিবি নামে পরিচিত) প্রথম সভাটি [[বাগ-ই-জিন্নাহ]] মাঠে অবস্থিত লাহোর জিমখানা ক্রিকেট ক্লাবের কমিটি কক্ষে
== মৃত্যু ==
|