আতিয়া মসজিদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
খালিদ সাইফ (আলোচনা | অবদান)
→‎বিবরণ: বানান
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
৩ নং লাইন:
'''আতিয়া মসজিদ''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[টাঙ্গাইল জেলা|টাঙ্গাইল জেলার]] দেলদুয়ার উপজেলায় অবস্থিত একটি প্রাচীন ঐতিহাসিক [[মসজিদ]] যা বাংলাদেশের অন্যতম প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন। এই মসজিদটি ষোড়শ শতাব্দীতে নির্মিত হয়েছে এবং এখানে নিয়মিত জামাতে নামাজ আদায় করা হয়। বর্তমানে বাংলাদেশ সরকারের পুরাতত্ত্ব বিভাগ এ স্থাপনার তত্ত্বাবধান করছে।
 
টাঙ্গাইল অঞ্চলে প্রাপ্ত মূল শিলালিপিগুলোর মধ্যে আতিয়া জামে মসজিদ এলাকায় প্রাপ্ত একটি আরবি এবং একটি ফার্সি শিলালিপি রয়েছে, তবে এগুলোতে মসজিদের নির্মাণকাল সম্পর্কিত তথ্যের ক্ষেত্রে কিছুটা অসংগতি পরিলক্ষিত হয়।<ref>[http://www.dainikdestiny.com/index.php?view=details&type=main&cat_id=1&menu_id=5&pub_no=232&news_type_id=1&index=0&archiev=yes&arch_date=09-04-2010 :: Dainik Destiny :: আতিয়া মসজিদ<!-- Bot generated title -->]</ref><ref name=autogenerated2>[http://www.dctangail.gov.bd/index.php?option=com_content&view=article&id=262 দর্শনীয় স্থান -দেলদুয়ার<!-- Bot generated title -->]</ref> বাংলাদেশের জাতীয়জাতিয় জাদুঘরে রক্ষিত শিলালিপিটিতে নির্মাণকাল ১০১৯ হিজরি (১৬১০-১১ খ্রি.)<ref name=autogenerated1>[http://blog.bdnews24.com/Dr_khalid/38907 ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন এর বাংলা ব্লগ » আতিয়া মসজিদ: ইতিহাস ও ঐতিহ্য» blog.bdnews24.com – pioneer blog for citizen journalism in bangladesh | বাংলাদেশে সিটিজেন জার্নালিজম ভিত্তিক...<!-- Bot generated title -->]</ref> দেয়া হলেও কেন্দ্রীয় প্রবেশ পথের উপর স্থাপিত অপর শিলালিপিতে এর নির্মাণকাল ১০১৮ হিজরি (১৬০৮-৯ খ্রি.)<ref>[http://onushilon.org/geography/bangladesh/religion/atia.htm আতিয়া মসজিদ<!-- Bot generated title -->]</ref> উল্লেখ করা হয়েছে।
 
== ইতিহাস ==
আরবি ‘আতা’ থেকে ‘আতিয়া’ শব্দটির উৎপত্তি, যার ব্যুৎপত্তিগতবুৎপত্তিগত অর্থ হল ‘দান কৃত’। আলি শাহান শাহ্‌ বাবা [[আদম কাশ্মিরী]] (র.) কে সুলতান আলাউদ্দিন হুসাইন শাহ টাঙ্গাইল জেলার জায়গিরদার নিয়োগ দান করলে তিনি এই অঞ্চলে এসে বসবাস শুরু হরেন; সে সময় তিনি ইসলাম ধর্ম প্রচারের এবং আনুষঙ্গিক ব্যয় নির্বাহের জন্য আফগান নিবাসী কররানী শাসক সোলাইমান কররানীর কাছ থেকে সংলগ্ন এলাকা দান বা ওয়াকফ্ হিসাবে লাভ করেন। এবং এই এলাকাটি তাঁকে দান করায় এই অঞ্চলটির নাম হয়েছে ‘আতিয়া’।<ref name=autogenerated2 />
 
পরবর্তীতে বাবা আদম কাশ্মিরীর পরামর্শক্রমে সাঈদ খান পন্নী নামক সুফিজির এক ভক্তকে মোগল সম্রাট জাহাঙ্গির উক্ত আতিয়া পরগণার শাসন কর্তা হিসেবে নিয়োগ দান করেন। এই সাঈদ খান পন্নীই ১৬০৮ সালে বাবা আদম কাশ্মিরীর কবরের সন্নিকটে আতিয়া মসজিদ নির্মাণ করেন।