অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ধ্বংসপ্রবণতা হিসাবে চিহ্নিত Mohaiminul9644 (আলাপ)-এর করা 3টি সম্পাদনা বাত...
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
১ নং লাইন:
{{উৎসবিহীন}}
{{Infobox writer
| name = অচিন্ত্যকুমারঅচিন্ত্য্যকুমার সেনগুপ্ত
| image =
| image_size =
৭ নং লাইন:
| caption =
| pseudonym = নীহারিকা দেবী
| birth_name = অচিন্ত্যকুমারঅচিন্ত্য্যকুমার সেনগুপ্ত
| birth_date = {{birth date|১৯০৩|০৯|১৯}}
| birth_place = [[নোয়াখালী]], [[বাংলাদেশ]]
৩৮ নং লাইন:
| portaldisp =
}}
'''অচিন্ত্যকুমারঅচিন্ত্য্যকুমার সেনগুপ্ত''' ([[১৯শে সেপ্টেম্বর]], [[১৯০৩]] - [[২৯শে জানুয়ারি]], [[১৯৭৬]]) একজন বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক ও সম্পাদক। [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর|রবীন্দ্রনাথ]] ও [[শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়|শরৎচন্দ্রের]] পরে সাহিত্যজগতে আলোড়ন সৃষ্টিকারী কল্লোল যুগের লেখকদের মধ্য তিনি ছিলেন অন্যতম।
 
== প্রাথমিক জীবন ==
পিতার কর্মস্থল [[নোয়াখালী]] শহরে তাঁর জন্ম হয়। তবে তাঁর পরিবারের আদি নিবাস ছিল বর্তমান [[মাদারিপুর]] জেলায়। তাঁর বাবা রাজকুমার সেনগুপ্ত নোয়াখালী আদালতের আইনজীবী ছিলেন।অচিন্ত্যকুমারেরছিলেন।অচিন্ত্য্যকুমারের শৈশব, বাল্যজীবন, ও প্রাথমিক শিক্ষা নোয়াখালীতেই সম্পন্ন হয়। [[১৯১৬]] সালে বাবার মৃত্যুর পর তিনি [[কলকাতা|কলকাতায়]] অগ্রজ জিতেন্দ্রকুমার সেনগুপ্তের নিকট চলে যান এবং সাউথ সাবার্বান স্কুল থেকে ম্যাট্রিক ([[১৯২০]]), সাউথ সাবার্বান কলেজ (বর্তমান [[আশুতোষ কলেজ]]) থেকে আই. এ. ([[১৯২২]]), এবং ইংরেজি সাহিত্যে অনার্সসহ বি. এ. ([[১৯২৪]]) পাস করেন। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজিতে এম. এ ([[১৯২৬]]) ও পরবর্তীকালে বি. এল ডিগ্রী ([[১৯২৯]]) লাভ করেন। <ref>{{cite news|url=http://www.manobkantha.com/2015/09/18/66625.php|title=অচিন্ত্যকুমারঅচিন্ত্য্যকুমার সেনগুপ্ত|date=১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৫|publisher=মানবকণ্ঠ|accessdate=১২ জানুয়ারি, ২০১৬}}</ref>
 
== কর্মজীবন ==
অচিন্ত্যকুমারঅচিন্ত্য্যকুমার [[১৯২৫]] সালে কল্লোল পত্রিকা প্রকাশনার দায়িত্ব নেন। তিনি বিচিত্রায়ও কিছুদিন কাজ করেন। [[১৯৩১]] সালে তিনি অস্থায়ী মুন্সেফ হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন এবং ক্রমে সাব-জজ, জেলা জজ ও ল' কমিশনের স্পেশাল অফিসার পদে উন্নীত হয়ে [[১৯৬০]] সালে চাকরি থেকে অবসর গ্রহণ করেন।
 
== সাহিত্যকর্ম ==
[[১৯২১]] সালে ''প্রবাসী'' পত্রিকায় নীহারিকা দেবী ছদ্মনামে অচিন্ত্যকুমারেরঅচিন্ত্য্যকুমারের প্রথম কবিতা প্রকাশিত হয়। তিনি উপন্যাস ও ছোটগল্প রচনায় বিশেষ কৃতিত্ব দেখান। তিনি উপন্যাসের আঙ্গিকে আবেগপূর্ণ ভাষায় ধর্মগুরুদের জীবনীও (যেমন- ''পরমপুরুষ শ্রীরামকৃষ্ণ'', চার খণ্ডে ([[১৯৫২]]-[[১৯৫৭]])) লিখেছেন। তাঁর প্রথম উপন্যাস ''বেদে'' ([[১৯২৮]]); এটি আঙ্গিক, রচনাভঙ্গি ও বিষয়বিন্যাসে আধুনিক বাংলা সাহিত্যের একটি বিশিষ্ট উপন্যাস। তাঁর লেখায় আধুনিকতা অতি প্রবলভাবে ফুটে উঠেছে। ''কাকজ্যোৎস্না'' " ''প্রথম কদমফুল'' তাঁর অন্য দুইটি বিখ্যাত উপন্যাস। ছোটগল্পশিল্পী হিসেবেও তিনি খ্যাত। বিচারবিভাগে চাকরির বদৌলতে তিনি বাংলাদেশের নানা স্থানে ঘুরে বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষের সংস্পর্শে আসেন; এইসব অন্তরঙ্গ পরিচিতজনদের জীবনের নানা কাহিনী অচিন্ত্যকুমারঅচিন্ত্য্যকুমার তাঁর ছোট গল্পগুলিতে নিপুণভাবে এঁকেছেন। ''টুটাফাটা'' ([[১৯২৮]]) তাঁর প্রথম ছোট গল্পের বই। তাঁর স্মৃতিচারণমূলক গ্রন্থ ''কল্লোল যুগ'' ([[১৯৫০]]) পাঠক-মহলে বেশ সাড়া জাগায়।
 
অচিন্ত্যকুমারেরঅচিন্ত্য্যকুমারের গ্রন্থসংখ্যা সত্তরের মত। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলির একটি তালিকা নিচে দেওয়া হল।
 
=== উপন্যাস ===
৮৯ নং লাইন:
* ''আজন্মসুরভী'' (১৯৫১-৫২)
* ''পূর্ব-পশ্চিম'' (১৯৬৯)
* ''উত্তরায়ণ'' (১৯৭৪)<ref>{{cite web|url=http://www.milansagar.com/kobi/achintya_sengupta/kobi-achintyasengupta.html|title=কবি অচিন্ত্যকুমারঅচিন্ত্য্যকুমার সেনগুপ্ত|publisher=মিলনসাগর|accessdate=১২ জানুয়ারি, ২০১৬}}</ref>
{{div col end}}
 
৯৬ নং লাইন:
 
== পুরস্কার ==
সাহিত্য ও সাংবাদিকতায় বিশেষ অবদানের জন্য তিনি [[১৯৭৫]] সালে জগত্তারিণীজগৎ্তারিণী পুরস্কার, রবীন্দ্রস্মৃতি পুরস্কার ও শরৎচন্দ্রস্মৃতি পুরস্কার লাভ করেন।<ref>{{cite web|url=http://www.onushilon.org/corita/acinhto.htm|title=অচিন্ত্যকুমারঅচিন্ত্য্যকুমার সেনগুপ্ত|publisher=অনুশীলনঅণুশীলন|accessdate=১২ জানুয়ারি, ২০১৬}}</ref>
 
== মৃত্যু ==