প্লাসমিড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
তথ্য
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২ নং লাইন:
[[File:plasmid (english).svg|300px|thumb|right|[[ব্যাক্টেরিয়া]]দেহে প্লাসমিড ও ক্রোমোসোমাল ডিএনএ]]
প্লাসমিড হচ্ছে ছোট [[ডিএনএ]] অণু, যা একটি কোষে থাকে কিন্তু [[জি ডিএনএ|ক্রোমোজোমের ডিএনএ]] থেকে আলাদা থাকে। এটি নিজে নিজেকে প্রতিলিপন করতে পারে। এগুলোকে সাধারণত পাওয়া যায় [[ব্যাকটেরিয়া]]তে। ছোট বৃত্তাকার,দুইটা ছাচ বিশিষ্ট ডিএনএ অণুরূপে। কখনো কখনো একে [[archaea]] এবং [[eukaryote|ইউক্যারিওটিক জীবেও]] পাওয়া যায়।[[ল্যাডারবার্গ]] ১৯৫২সাধারণত সালেপ্লাসমিড ''E.যেসব coli''জীন ধারণ করে সেগুলো জীবকে টিকে থাকতে সহায়তা করে। যখন ক্রোমোজোম বড় হয় তখন সে যে সকল প্রয়োজনীয় জীন ধারণ করে তার মাধ্যমে জীব সাধারণ পরিস্থিতিতে বেচে থাকে। কিন্তু প্লাসমিড ছোট হলেও যেসব অতিরিক্ত জীন ধারণ করে সেগুলো জীবকে প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে সহায়তা করে।প্লাসমিডকে ব্যাপকভাবে ব্যাক্টেরিয়া [[কোষVector (জীববিজ্ঞানmolecular biology)|কোষেvectors]] সর্বপ্রথমহিসেবে প্লাসমিড[[molecular cloning]] এ ব্যবহার আবিস্কারকরা করেন।হয়।
 
প্লাসমিডকে ''[[replicon (genetics)|replicon]]s'' হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ডিএনএ-এর ইউনিট,যার মাধ্যমে ডিএনএ বাহকের অভ্যন্তরে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিজের প্রতিলিপি গঠন করতে সক্ষম হয়। যাইহোক, প্লাসমিডকে ভাইরাসের মতই জীব হিসেবে গণ্য করা হয় না।<ref>{{cite journal|last=Sinkovics|first=J|author2=Harvath J |author3=Horak A. |year=1998|title=The Origin and evolution of viruses (a review)|journal=Acta Microbiologica et Immunologica Hungarica |volume=45 | issue = 3–4|pages=349–90 |pmid=9873943}}</ref> প্লাসমিডকে এক ব্যাকটেরিয়াম থেকে আরেক ব্যাকটেরিয়ামে প্রতিস্থাপন করা যায়(এমনকি অন্য প্রজাতিতেও) এই প্রতিস্থাপন করা যায় তিনটি গঠন প্রকৃয়ার উপর নির্ভর করে। সেগুলো হল: [[transformation (genetics)|transformation]], [[Transduction (genetics)|transduction]], and [[Bacterial conjugation|conjugation]]।এই যে বাহক থেকে বাহকে জেনেটিক উপাদানের এই প্রতিস্থাপন, একে বলা হয় [[horizontal gene transfer]], এবং প্লাসমিডকে [[mobilome]] এর অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। [[ল্যাডারবার্গ]] ১৯৫২ সালে ''E. coli'' ব্যাক্টেরিয়া [[কোষ (জীববিজ্ঞান)|কোষে]] সর্বপ্রথম প্লাসমিড আবিস্কার করেন।
 
[[বিষয়শ্রেণী:আণবিক জীববিজ্ঞান]]