বিষাদ-সিন্ধু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Mcdream71 (আলোচনা | অবদান)
মীর মোশারফ হোসেন এর "বিষাদ সিন্ধু" উপন্যাসের নাট্যরূপ ও মঞ্চায়ন।
Mcdream71 (আলোচনা | অবদান)
মীর মোশারফ হোসেন এর " বিষাদ সিন্ধু" উপন্যাসের নাট্যরূপ ও মঞ্চায়ন
২৫ নং লাইন:
বিষাদসিন্ধু ১৮৮৮ থেকে ১৮৯০ সালের মধ্যে রচিত হয়। আধুনিক [[বাংলা সাহিত্য|বাংলা সাহিত্যের]] প্রথমদিককার উপন্যাসগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম। ঐতিহাসিক উপন্যাস হলেও ইতিহাসের দিক থেকে এতে উল্লেখিত সকল ঘটনা নির্ভরযোগ্য নয়।
 
এটি কাব্যিক শৈলীতে রচিত এবং এতে অনেক নাটকীয় পর্ব রয়েছে। এসময় বাংলা উপন্যাস লেখার চল খুব বেশি ছিল না। [[মীর মশাররফ হোসেন|মীর মশাররফ হোসেনসহ]] অন্যান্য লেখকরা এসময় বাংলা উপন্যাসের ধারা সৃষ্টি করছিলেন। তৎকালীন রীতি অনুযায়ী এই উপন্যাস [[সাধু ভাষা|সাধু ভাষায়]] লেখা হয়েছে। অনেক বাঙালি মুসলিম এই বইকে ধর্মীয় জ্ঞানে শ্রদ্ধা করে থাকেন, বিশেষত প্রত্যন্ত অঞ্চলে। বরেণ্য বাঙালী সৈয়দ জামিল আহমেদ এর তত্ত্বাবধানে "ঢাকা পদাতিক"এর নাট্যকর্মীরা ১৯৯১ সালে মহাকাব্য তুল্য উপন্যাস "বিষাদ সিন্ধু"র প্রথম নাট্য রূপ দান করে।ধর্মীয় মূল্যবোধ সমুন্নত রেখে এবং উপন্যাসের অঙ্গহানী না ঘটিয়ে এই কঠিন কাজটি সম্পন্ন হয় মোস্তফা হীরা'র অধীনে। মঞ্চায়নের উদ্দেশ্যে ৮০ জনের একটি কর্মী বাহিনী গঠন করা হয়। ঢাকা বিশ্বাবিদ্যালয় এর বিশিষ্ট শিক্ষক ও নাট্য বেক্তিত্ত সৈয়দ জামিল আহমেদ এর পরিচালনায় ও নাট্যকর্মীদের ১০ মাসের কঠোর পরিশ্রমে দুই খন্ডের এই নাটকটির সফল মঞ্চায়ন শুরু হয় "মহিলা সমিতি মঞ্চে"। পৃথিবীতে এটাই ছিল ইসলামের ইতিহাস ভিত্তিক প্রথম মঞ্চ নাটক। এতে মূল চরিত্রে চরিত্রায়ন করেন - নাদের চৌধুরী , স্বপন সৈয়দ , মার্টিন দি রোজারিও , মাসুম আজিজ , মুস্তাফা হীরা , মাহাবুব হক কুমকুম , মৌসুমী মার্টিন , দেবাশীষ ঘোষ , খন্দকার তাজমিনুর, আব্দুল্লাহ রানা ও তিশা ছাড়াও ৪০ জনের একটি সহ-শিল্পী ও কর্মী বাহিনী।মঞ্চের পিছনের কুশীলব বিশিষ্ট শিল্পী অশোকতরু কর্মকার,কিরীটি বিশ্বাস ও আমিনুর রহমান আজম। সর্বোপরি এ সব কর্ম যজ্ঞের প্রধান সংস্কৃত বেক্তিত্ত জনাব গোলাম কুদ্দুস ও মিজানুর রহমান।
বরেণ্য বাঙালী সৈয়দ জামিল আহমেদ এর তত্ত্বাবধানে "ঢাকা পদাতিক"এর নাট্যকর্মীরা ১৯৯১ সালে মহাকাব্য তুল্য উপন্যাস "বিষাদ সিন্ধু"র প্রথম নাট্য রূপ দান করে।ধর্মীয় মূল্যবোধ সমুন্নত রেখে এবং উপন্যাসের অঙ্গহানী না ঘটিয়ে এই কঠিন কাজটি সম্পন্ন হয় মোস্তফা হীরা'র অধীনে। মঞ্চায়নের উদ্দেশ্যে ৮০ জনের একটি কর্মী বাহিনী গঠন করা হয়। ঢাকা বিশ্বাবিদ্যালয় এর বিশিষ্ট শিক্ষক ও নাট্য বেক্তিত্ত সৈয়দ জামিল আহমেদ এর পরিচালনায় ও নাট্যকর্মীদের ১০ মাসের কঠোর পরিশ্রমে দুই খন্ডের এই নাটকটির সফল মঞ্চায়ন শুরু হয় "মহিলা সমিতি মঞ্চে"। পৃথিবীতে এটাই ছিল ইসলামের ইতিহাস ভিত্তিক প্রথম মঞ্চ নাটক। এতে মূল চরিত্রে চরিত্রায়ন করেন - নাদের চৌধুরী , স্বপন সৈয়দ , মার্টিন দি রোজারিও , মাসুম আজিজ , মুস্তাফা হীরা , মাহাবুব হক কুমকুম , মৌসুমী মার্টিন , দেবাশীষ ঘোষ , খন্দকার তাজমিনুর, আব্দুল্লাহ রানা ও তিশা ছাড়াও ৪০ জনের একটি সহ-শিল্পী ও কর্মী বাহিনী।মঞ্চের পিছনের কুশীলব বিশিষ্ট শিল্পী অশোকতরু কর্মকার,কিরীটি বিশ্বাস ও আমিনুর রহমান আজম। সর্বোপরি এ সব কর্ম যজ্ঞের প্রধান সংস্কৃত বেক্তিত্ত জনাব গোলাম কুদ্দুস ও মিজানুর রহমান। ==মূল চরিত্র==
*[[হাসান ইবনে আলি]] - [[হুসাইন ইবনে আলি|হুসাইনের]] বড় ভাই, [[মুহাম্মদ]] (সা) এর দৌহিত্র, চতুর্থ খলিফা [[আলি ইবনে আবি তালিব]] ও নবী কন্যা [[ফাতিমা|ফাতিমার]] পুত্র।
*[[হুসাইন ইবনে আলি]] - [[হাসান ইবনে আলি|হাসানের]] ছোট ভাই, [[মুহাম্মদ]] (সা) এর দৌহিত্র, চতুর্থ খলিফা [[আলি ইবনে আবি তালিব]] ও নবী কন্যা [[ফাতিমা|ফাতিমার]] পুত্র।