দোল মন্দির, পুঠিয়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নতুন পৃষ্ঠা: {{Infobox building | name = দোল মন্দির | native_name = হাজারদুয়ারি | native_name_lang = ব...
(কোনও পার্থক্য নেই)

১০:০৮, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

দোল মন্দির ([Dol Temple] ত্রুটি: {{Lang-xx}}: text has italic markup (সাহায্য)) পুঠিয়া রাজবাড়ির মন্দিরসমূহের একটি। এটি বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এর তালিকাভুক্ত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা।[১]

দোল মন্দির
হাজারদুয়ারি
দোল মন্দির
দোল মন্দির, পুঠিয়া
সাধারণ তথ্য
ধরনমন্দির
অবস্থানপুঠিয়া
ঠিকানাপুঠিয়া উপজেলা, রাজশাহী জেলা
শহররাজশাহী
দেশবাংলাদেশ
নির্মাণকাজের সমাপ্তি১৭৭৮ খ্রিঃ
স্বত্বাধিকারীবাংলাদেশ প্রত্নতাত্বিক অধিদপ্তর
উচ্চতা২০ মিটার
কারিগরী বিবরণ
উপাদানইট, সুড়কি
তলার সংখ্যা
ভূতল৪৬৩.৯৭ বর্গ মিটার
নকশা এবং নির্মাণ
প্রধান ঠিকাদারভূবেন্দ্রনারায়ণ রায়
পরিচিতির কারণদর্শনীয় স্থাপত্য, প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান

ইতিহাস

১৭৭৮ সালে তৎকালীন জমিদার ভূবেন্দ্রনারায়ণ রায় এই মন্দির নির্মাণ করেন। প্রচলিত লোককথা অনুযায়ী এটি কোনো পূজোপান্ডপের জন্য নির্মিত হয়নি, বরং জমিয়ারবাবু তাঁর কিশোরী স্ত্রির সঙ্গে লুকোচুরি খেলার জন্যই খেলাঘররূপে এই বহুতল দালানটি নির্মাণ করেছেন।

অবস্থান

রাজশাহী শহর থেকে ৩২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত বিখ্যাত পুঠিয়া রাজবাড়ির মুখোমুখী মাঠ পেরিয়ে এই মন্দির স্থাপিত। মন্দিরটির সরাসরি সামনে পুঠিয়া রাজবাড়ি এবং পেছনে বড় শিব মন্দির এবং রথ মন্দির নামক দুটো মন্দির রয়েছে।

অবকাঠামো

চারতলা এই মন্দিরটি বর্গাকার, প্রতিটি তল ওপরে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে আনুপাতিক হারে কমে এসেছে মেঝের ক্ষেত্রফল। একই ভাবে উচ্চতাতেও প্রতি তলা ওঠার সঙ্গে সঙ্গে কমে এসেছে মেঝে থেকে ছাতের দূরত্ব। নিচতলা থেকে দোতলার মেঝের দূরত্ব যতোটা, তার থেকে দোতলার মেঝে থেকে তিনতলার ছাতের দূরত্ব কম। এভাবেই চতুর্থ তলা পর্যন্ত যাওয়ার পর ওপরে রয়েছে গম্বুজাকৃতির সূচালো চূড়ো। প্রত্যেক তলের চারপাশে ঘিরে রয়েছে প্রশস্ত তলের টানা বারান্দা। নিচতলার প্রতিটি বাহুতে ৭টি, দোতলায় ৫টি, তিনতলায় ৩টি এবং চতুর্থতলায় ১টি, মোট দরজার সংখ্যা যথাক্রমে ২৮,২০,১২ এবং ৪টি। মোট প্রবেশ পথ তথা দরজার সংখ্যা ৬৪, এজন্য স্থানীয় অধিবাসীগণ একে ডাকেন হাজারদুয়ারি বলে। মন্দিরটিতে কোনো প্রতিমা কিংবা পূজোর ঘর নেই, পুরোহিত-পূজারিদের আনাগোনা দেখা যায় না। ধারণা করা হয় এটি পূজোর উদ্দেশ্যে নির্মিত কোনো মন্দির নয়। তিনতলা পর্যন্ত প্যারাপেট দেওয়াল এবং চতুর্থ তলার মারলন অলঙ্কার মন্দিরটিকে সুসজ্জিত করেছে।

আরো দেখুন


তথ্যসূত্র

  1. "রাজশাহী বিভাগের পুরাকীতি - Department of Archaeology-Government of the People's Republic of Bangladesh - প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর-গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার"। সংগ্রহের তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৬