আঙুরবালা (অভিনেত্রী): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
পরিষ্কারকরণ
→‎তথ্যসূত্র: পরিষ্কারকরণ
৭ নং লাইন:
মেধাবী ছাত্রী হিসেবে স্কুলে ছাত্রিবৃত্তি পরীক্ষায় জলপানি লাভ। সংগীত প্রতিভা তাঁর সহজাত। সুকণ্ঠের অধিকারী হওয়ায় শৈশবেই সংগীত সাধনায় আত্মনিয়োগ করেন। খেয়াল, ঠুংরি, দাদরা ও গজলে একাধিক গুণী ওস্তাদের কাছে তামিল গ্রহণ। কিশোরী বয়সেই গ্রামোফোন কোম্পানি থেকে গানের রেকর্ড প্রকাশ। তাঁর সংগীত জীবনের উপর উল্লেখযোগ্য অবদান রাখেন [[ঈষাণ ঠাকুর]], [[জমীরুদ্দিন খাঁ]] এবং [[কাজী নজরুল ইসলাম]]। ঈষাণ ঠাকুরের কাছে কীর্তন, জমীরুদ্দিন খাঁর কাছে [[গজল]] ও [[দাদরা]] এবং কাজী নজরুল ইসলামের কাছে নজরুল গীতি শিখেন। অজস্র হিন্দি ও বাংলা গানে কণ্ঠদান করেন। তাঁর গাওয়া রেকর্ডের সংখ্যা আনুমানিক পাঁচশত। অভিনেত্রী হিসেবেও খ্যাতি অর্জন করেন। [[মিনার্ভা থিয়েটার|মিনার্ভা থিয়েটারের]] সংগে জড়িত থেকে অসংখ্য নাটকে অভিনয় করেন। <ref>[[সেলিনা হোসেন]] ও নুরুল ইসলাম সম্পাদিত; বাংলা একাডেমী চরিতাভিধান; ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৭; পৃষ্ঠা- ১৬।</ref>
 
 
==মৃত্যু==
তিনি ৬ জানুয়ারি ১৯৮৪ সালে মারা যান।
 
==তথ্যসূত্র==