ওয়াসিম বারি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
মূল্যায়ণ - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি |
আরও দেখুন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি |
||
৩৮ নং লাইন:
}}
'''ওয়াসিম বারি''' ([[উর্দু ভাষা|উর্দু]]: '''وسیم باری'''; জন্ম: ২৩ মার্চ, ১৯৪৮) সিন্ধু প্রদেশের করাচীতে জন্মগ্রহণকারী সাবেক পাকিস্তানী ক্রিকেটার।<ref name="Cricinfoprofile">{{cite news|first= |last=|title = Wasim Bari's Cricinfo Profile| url=http://www.espncricinfo.com/ci/content/player/43549.html|date =|accessdate = 2016-9-11|publisher= [[Cricinfo]]}}</ref> [[পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দল|পাকিস্তান ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৬৭ থেকে ১৯৮৪ সময়কালে পাকিস্তানের পক্ষে টেস্ট ও একদিনের আন্তর্জাতিকে প্রতিনিধিত্ব করেছেন। দলে তিনি মূলতঃ [[উইকেট-কিপার|উইকেট-কিপারের]] ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন। পাশাপাশি ডানহাতে ব্যাটিংয়েও পারদর্শীতাসহ ডানহাতে বোলিংয়ে করতে পারতেন। সুদীর্ঘ ১৭ বছরের খেলোয়াড়ী জীবনে পাকিস্তানের পক্ষে সর্বাধিক টেস্টে অংশ নিয়েছিলেন। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে করাচী, পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্স ও সিন্ধুর পক্ষে খেলেন তিনি।
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
২৭ আগস্ট, ১৯৬৭ তারিখে ইংল্যান্ড সফরে লর্ডসে তাঁর টেস্ট অভিষেক ঘটে। [[কলিন মিলবার্ন]] তাঁর প্রথম ডিসমিসালে পরিণত হয়েছিলেন। ব্যাট হাতে ইনিংস প্রতি ১৫.৮৮ রান সংগ্রহ করেন। তন্মধ্যে ১১ নম্বরে ব্যাটিং করে অপরাজিত ৬০ রান তোলেন ও [[ওয়াসিম রাজা|ওয়াসিম রাজা’র]] সাথে শেষ উইকেটে ১৩৩ সংগ্রহ করেন। ১১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৩ তারিখে ক্রাইস্টচার্চে স্বাগতিক নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওডিআই অভিষেক হয়।
১৯৭১ সালে লিডসে এক টেস্টে ৮ ক্যাচ নিয়ে তৎকালীন বিশ্বরেকর্ড গড়েন। ১৯৭৬-৭৭ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্টে ৪ ব্যাটসম্যানকে স্ট্যাম্পিং করে পুণরায় নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করেন। ১৯৭৯ সালে নিউজিল্যান্ডের প্রথম ৮ ব্যাটসম্যানের ৭ জনই তাঁর ক্যাচে পরিণত হয়। ২৭টি স্ট্যাম্পিংসহ ২২৮টি ডিসমিসাল নিয়ে তাঁর বর্ণাঢ্যময় খেলোয়াড়ী জীবনের সমাপ্তি ঘটে।<ref>{{cite news |url=http://stats.cricinfo.com/ci/content/records/283791.html|publisher=Cricinfo | date=2 March 2013|title=Wicketkeeping Records most Test Match dismissals in a career}}</ref> ঐ সময়ে তিনি দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বেশী ডিসমিসালের অধিকারী ছিলেন। তাঁর চেয়ে কেবলমাত্র [[মহেন্দ্র সিং ধোনি|এম এস ধোনি]] সবচেয়ে বেশী টেস্ট ক্যাচ ও স্ট্যাম্পিংয়ের অধিকারী।
[[ক্যারি প্যাকার|ক্যারি প্যাকারের]] সিরিজের প্রেক্ষিতে শূন্যস্থান পূরণে পাকিস্তান দলে সংক্ষিপ্তকালের জন্য অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে নিজ দেশে অনুষ্ঠিত সিরিজে অধিনায়কত্ব করে ড্র রাখতে সক্ষম হন। কিন্তু ইংল্যান্ড সফরে দুই টেস্টে পরাজিত হয় তাঁর দল ও বৃষ্টির কারণে তৃতীয় টেস্ট ড্রয়ে পরিণত হয়।
== মূল্যায়ণ ==
নীচের সারিতে ব্যাটিং করে তাঁর ব্যাটিং শক্তিমত্তার সম্যক পরিচয় পাওয়া যায়। ১৯-বার শূন্য রানে প্যাভিলিয়নে ফেরত আসেন যা পাকিস্তানের রেকর্ডবিশেষ। তাস্বত্ত্বেও ১১২ ইনিংসে ১,৩৬৬ রান তুলেছেন। তন্মধ্যে ৫০-ঊর্ধ্ব ইনিংস ছিল ছয়টি।
উচ্চমানের গ্লাভসম্যান হওয়া স্বত্ত্বেও সেরাদের কাতারে দাঁড়াতে পারেননি তিনি। [[রডনি মার্শ]] কিংবা [[জেফ্রি ডুজন|জেফ্রি ডুজনের]] ন্যায় দর্শনীয় ভঙ্গীমার অধিকারী না হওয়া স্বত্ত্বেও তাঁরা স্বীকার করেছেন যে, বারি তাঁর সময়কালের অন্যতম সেরা উইকেট-কিপারের ভূমিকায় ছিলেন।
৫৪ ⟶ ৫৮ নং লাইন:
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
== আরও দেখুন ==
* [[উইকেট-কিপার]]
* [[অনিল দলপত]]
* [[আসিফ ইকবাল (ক্রিকেটার)|আসিফ ইকবাল]]
* [[সরফরাজ নওয়াজ]]
{{s-start}}
৬০ ⟶ ৭০ নং লাইন:
title= [[Pakistani national cricket captains|পাকিস্তান ক্রিকেট দলের অধিনায়ক]]|
years= ১৯৭৮|
after= [[
}}
{{s-end}}
{{পাকিস্তানের টেস্ট ক্রিকেট অধিনায়কগণ}}
{{পাকিস্তান ওডিআই ক্রিকেট অধিনায়কগণ}}
{{Navboxes colour
|title= পাকিস্তান দলের সদস্য
৭১ ⟶ ৮১ নং লাইন:
|bordercolor=#9ACD32
|list1=
{{পাকিস্তান দল ১৯৭৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপ}}
{{পাকিস্তান দল ১৯৭৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ}}
{{পাকিস্তান দল ১৯৮৩ ক্রিকেট বিশ্বকাপ}}
}}
[[বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তানী ক্রিকেটার]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৪৮-এ জন্ম]]
|