ঈদুল ফিতর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
RockyMasum (আলোচনা | অবদান)
অনুলিপি সম্পাদনা (অনুল্লেখ্য)
Shish Rahman Sayem (আলোচনা | অবদান)
→‎ঈদের নামায: বানান ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা
২৭ নং লাইন:
== ঈদের নামায ==
[[চিত্র:Eid Prayers at Barashalghar, Debidwar, Comilla.jpg|thumbnail|left|270px|বাংলাদেশের একটি অঞ্চলের ঈদের নামায আদায়ের দৃশ্য]]
ঈদের দিন ভোরে মুসলমানরা স্রষ্টারআল্লাহর ইবাদত বা উপাসনা করে থাকে। ইসলামিক বিধান অনুসারে ২ রাকাত ঈদের [[নামাজ]] ৬ তাকবিরের সাথে ময়দান বা বড় [[মসজিদ|মসজিদে]] পড়া হয়। ফযরের নামাযের নির্ধারিত সময় শেষ হওয়ার পর ঈদুল ফিতরের নামাযের সময় হয়। এই নামায আদায় করা মুসলমানদের জন্য [[ওয়াজিব]]। ইমাম কর্তৃক শুক্রবারে জুম্মার নামাজের পূর্বে খুৎবা (ইসলামিক বক্তব্য) প্রদানের বিধান থাকলেও ঈদের নামাজের ক্ষেত্রে তা নামাজের পরে প্রদান করার নিয়ম ইসলামে রয়েছে। ইসলামের বর্ননা অনুযায়ী ঈদুল ফিতরের নামাজ শেষে খুৎবা প্রদান ইমামের জন্য [[সুন্নত]] ; তা শ্রবণ করা নামাযীর জন্য [[ওয়াজিব]]। সাধারণত: ঈদের নামাজের পরে মুসলমানরা সমবেতভাবে মুনাজাত করে থাকে এবং একে অন্যের সাথে [[কোলাকুলি]] করে ঈদের সম্ভাষণ বিনিময় করে থাকে। ঈদের বিশেষ শুভেচ্ছাসূচক সম্ভাষণটি হলো, "ঈদ মুবারাক"। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয় [[কিশোরগঞ্জ|কিশোরগঞ্জের]] [[শোলাকিয়া]] নামক স্থানে।
 
=== প্রস্তুতি ===