গিলগামেশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
১৮ নং লাইন:
'''গিলগামেশ''' ({{IPAc-en|ˈ|ɡ|ɪ|l|.|ɡ|ə|.|m|ɛ|ʃ}}; {{cuneiform|𒄑𒂆𒈦}}, Gilgameš, বিলগামেস হিসেবেও পরিচিত ছিল<ref>''The Epic of Gilgamesh'', translated by Andrew George 1999, Penguin books Ltd, Harmondsworth, p. 141 ISBN 13579108642</ref>)। [[গিলগামেশের মহাকাব্য|গিলাগামেশ মহাকাব্যের]] প্রধান চরিত্র। মেসোপটেমীয় পুরাণ নামটি [[সুমেরিয় ধর্ম|সুমের]], [[আক্কাদীয় সাম্রাজ্য|আক্কাদীয়]], [[আসিরিয়া]] এবং [[ব্যাবিলনিয়ান ধর্ম|ব্যাবিলনিয়া]] পুরাণ সম্মিলিতভাবে দেওয়া হয়েছে, [[ইরাক|ইরাকের]] [[টাইগ্রিস]] এবং [[ইউফ্রেটিস]] নদীর মাঝে এটি অবস্থান। সুমেররা বহু ঈশ্বরবাদী ধর্মের অনুসারি ছিল। তার প্রাণী বা বস্তুতে নরত্ব আরোপ সম্পর্কিত ঈশ্বর অথবা ঈশ্বরীর প্রতিরূপ সৃষ্টি করতো যারা শক্তি অথবা বিশ্বের উপস্থিতি নির্দেশ করতো, পরবর্তী কালে প্রায় গ্রিক পুরাণ মতো।
 
গিলগামেশ ছিল [[মেসোপটেমীয় পুরাণ|মেসোপটেমীয় পুরাণের]] একটি চরিত্র। তার গল্প মানবিক ইতিহাসের প্রথম মহাকাব্যে বর্ণনা করা হয়েছে, যা পরবর্তীতে [[গিলগামেশের মহাকাব্য]] নামে নামকরণ করা হয়েছিল। আনুমানিক খ্রিষ্টপূর্ব ২০০০ সালে রচিত এই অসম্পূর্ণ মহাকাব্য [[কিউনিফর্ম লিপি|কিউনিফর্ম লিপিতে]] লিখিত। [[সম্রাট আসুরবানিপল|সম্রাট আসুরবানিপলের]] গ্রন্থগারে সংরক্ষিত কাব্যটির মোট চরণ সংখ্যা ৩ হাজার।
 
== তথ্যসূত্র ==