এডি পেন্টার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
Suvray (আলোচনা | অবদান)
পরিমার্জন
১ নং লাইন:
{{Infobox cricketer
| name = এডি পেন্টার
| image = Eddie Paynter.jpg
| country = ইংল্যান্ড
| fullname = এডওয়ার্ড পেন্টার
৫১ নং লাইন:
| best bowling2 = 3/13
| catches/stumpings2 = 160/–
| date = ২২ সেপ্টেম্বরআগস্ট
| year = ২০১৫২০১৬
| source = http://www.cricinfo.com/england/content/player/18475.html ক্রিকইনফো
}}
 
'''এডওয়ার্ড এডি পেন্টার''' ({{lang-en|Eddie Paynter}}; [[জন্ম]]: [[৫ নভেম্বর]], [[১৯০১]] - [[মৃত্যু]]: [[৫ ফেব্রুয়ারি]], [[১৯৭৯]]) ল্যাঙ্কাশায়ারের অসওয়াল্ডটুইসল এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত [[ইংল্যান্ড|ইংরেজ]] [[ক্রিকেট|ক্রিকেটার]] ছিলেন। [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ডের টেস্ট ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন '''এডি পেন্টার'''। দলে তিনি আক্রমণধর্মী বামহাতি [[ব্যাটিং (ক্রিকেট)|ব্যাটসম্যান]] ও ফিল্ডার হিসেবে সবিশেষ নিপুণতা দেখিয়েছেন।<ref name="may">{{cite web |url=http://www.espncricinfo.com/ci/content/player/18475.html |title=player profile of eddie paynter |accessdate=9 May 2015 |work=ESPN Cricinfo}}</ref> কাউন্টি ক্রিকেটে [[Lancashire County Cricket Club|ল্যাঙ্কাশায়ারের]] প্রতিনিধিত্ব করেন।
 
== প্রারম্ভিক জীবন ==
৬৪ নং লাইন:
১৫ আগস্ট, ১৯৩১ তারিখে [[নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল|নিউজিল্যান্ড দলের]] বিপক্ষে তাঁর [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট]] অভিষেক ঘটে। কিন্তু নির্ধারিত ৩-দিনের টেস্টের প্রথম দুইদিন বৃষ্টির কারণে খেলা অনুষ্ঠিত হতে পারেনি। একমাত্র ইনিংসে তিনি মাত্র ৩ রান তোলেন। ১৯৩২-৩৩ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়ায় [[বডিলাইন|বডিলাইন সফরে]] অনুষ্ঠিত টেস্টে অংশগ্রহণ করে সবিশেষ খ্যাতি অর্জন করেন। ব্রিসবেনে অবস্থানকালে [[tonsillitis|টনসিলে]] আক্রান্ত হওয়ায় তাঁকে হাসপাতালে যেতে হয়েছিল। ঐ সময় অস্ট্রেলিয়ার ৩৪০ রানের জবাবে ইংল্যান্ড ২১৬/৬ থাকাবস্থায় ব্যাটিংয়ে নামেন। হাসপাতালে রাত কাটিয়ে ৮৩ রান করলে ইংল্যান্ড প্রথম ইনিংসে এগিয়ে যায়। এছাড়াও তিনি কয়েক ঘন্টা ফিল্ডিং করেন। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমে [[স্ট্যান ম্যাককাবে|স্ট্যান ম্যাককাবে’র]] বলে ছক্কা হাঁকিয়ে জয়সূচক রান করেন। এ সফরে তিনি ৫ ইনিংসে ৬১.৩৩ গড়ে রান তোলেন।
 
এরপর সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য দল থেকে বাদ পড়েন। কিন্তু কাউন্টি ক্রিকেটে সফলতার ফলে তাঁকে পুণরায় দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয় ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে অংশগ্রহণ করেন। ১৯৩৮ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে অনুষ্ঠিত টেস্ট সিরিজে ১০১.৭৫ গড়ে চমৎকার ফলাফল লাভ করেন। তন্মধ্যে নটিংহামে অপরাজিত ২১৬* তোলেন যা ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত [[দি অ্যাশেজ|অ্যাশেজ]] টেস্টে ঐ সময়ের সর্বাধিক রানের রেকর্ড ছিল। এছাড়াও লর্ডসে আঘাতপ্রাপ্ত [[উইকেট-কিপার]] [[Lesলেস Amesঅ্যামিস|লেস অ্যামিসের]] পরিবর্তে উইকেট-কিপারের দায়িত্ব পালন করেন। পরের মৌসুমে [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকার]] বিপক্ষেও নিজেকে মেলে ধরেন। ঐ সিরিজে তিন শতক ও দুই অর্ধ-শতকসহ মোট আট ইনিংসে ৮১.৬২ গড়ে রান সংগ্রহ করেন। তন্মধ্যে, [[Durban|ডারবানে]] সর্বোচ্চ ২৪৩ তোলেন।
 
== সম্মাননা ==
৭৯ নং লাইন:
 
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
{{reflist}}
 
== আরও দেখুন ==