বাক্যতত্ত্ব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অজয় মন্ডল (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
অজয় মন্ডল (আলোচনা | অবদান)
১১ নং লাইন:
 
==কর্তা , ক্রিয়া , কর্ম , মন্তব্য ও অব্যয়ের ক্রম ==
একটি [[বাক্য]] যে ৫ উপাদানের মিশ্রনে গঠিত সেগুলোর ক্রম নিয়েই '''বাক্যতত্ত্ব''' আলোচনা ক'রে থাকে ।
===== [[কর্তা]] =====
বাক্যের [[ক্রিয়া]]টি যার বা যেটির দ্বারা সম্পন্ন হয় তাই '''কর্তা''' বা কৃয়ক । যেমন : ''আমি'' দেখি । ''আমি'' একজন শিক্ষার্থী । ''আমার'' কলম আছে ।
===== [[ক্রিয়া]] =====
বাক্যস্থিত [[কর্তা]] যদি কিছু ''করে'' বা ''হয়'' বা তার অধীনে কিছু ''থাকে'' তা '''ক্রিয়া''' ব'লে বিবেচিত হয় । যেমন : আমি ''দেখি'' । আমি একজন শিক্ষার্থী ( ''হই'' ) । আমার কলম ''আছে'' ।
 
===== [[কর্ম]] =====
বাক্যান্তর্গত [[কর্তা]] ''যা কিছু'' করে তাই '''কর্ম''' । যেমন : আমি ''চাঁদ'' দেখি । আমার ''কলম'' আছে ।
===== [[মন্তব্য]] =====
বাক্যস্থিত [[কর্তা]] সম্পর্কে যা কিছু বলা হয় , তাকে '''মন্তব্য''' বলা হয় । যেমন : আমি ''একজন শিক্ষার্থী'' ( হই ) ।
===== [[অব্যয়]] =====
বাক্যের [[ক্রিয়া]] সঙ্ঘটনের ''ধরণ'' , ''কারণ'' , ''সময়'' বা ''স্থান'' সম্পর্কিত [[পদ]] বা [[পদ|পদাদি]]কেই '''অব্যয়''' বলে । যেমন : আমি ''সৃষ্টির সৌকর্য্য বুঝতে'' ''খালি চোখে'' ''খোলা আকাশে'' ''নিয়মিত'' চাঁদ দেখি ।
 
== উল্লেখযোগ্য গ্রন্থাবলি ==