যোগীর ভবন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
RockyMasum (আলোচনা | অবদান) সংশোধন |
RockyMasum (আলোচনা | অবদান) reFill ব্যবহার করে 0টি তথ্যসূত্র পূরণ করা হয়েছে () |
||
১৭ নং লাইন:
== নামকরণ ==
জনশ্রুতি আছে এখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের যোগী ও সাধু-সন্নাসীদের যাতায়াত ছিল বলে এ স্থানটির নামকরণ ‘‘যোগীর ভবন’’।<ref name="jugi"
== বর্ননা ==
জায়গাটি প্রায় আশি একর ভূমি জুড়ে বিস্তৃত। এর সমগ্র ভবনসমূহের এলাকা প্রাচীর বেষ্টিত এবং একটি বিভাজক দেওয়াল দ্বারা দুভাগে বিভক্ত। এখানে একটি আশ্রম, ০৪ টি মন্দির, কানচ কূপ, একটি ইঁদারা, ধর্মটঙ্গী এবং অগ্নিকুন্ড ঘর রয়েছে। চারটি মন্দিরের নাম হচ্ছে সর্বমঙ্গলা, দুর্গা, কালভৈরবী এবং গোরক্ষনাথ। এর মাঝে সর্বমঙ্গলা মন্দিরটি নকশাকৃত ইট ও পোড়ামাটির ফলক দ্বারা ব্যাপকভাবে অলঙ্কৃত। যোগীর ভবনের আশ্রম ও [[মন্দির]] নির্মানের তেমন কোন নির্দিস্ট তথ্য পাওয়া যায় না। তবে এখানকার বিভিন্ন দেয়ালের গায়ে লেখা থেকে অনুমান করা যায় যে এটি ৮৮৪ সালের দিকে নির্মিত হয়েছিল। জনশ্রুতি আছে জানা যায় বাংলার কিংবদন্তী নায়িকা [[বেহুলা|বেহুলার]] মৃত স্বামী লক্ষ্ণীন্দর এখানকার কানচ কূপের পানির মাধ্যমে জীবন ফিরে পেয়েছিল।<ref name="jugi"
== তথ্যসূত্র ==
|