বাংলাদেশের সঙ্গীত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
পরিষ্কারকরণ
সংশোধন
১ নং লাইন:
{{বাংলাদেশের সঙ্গীত}}
আবহমান কাল থেকে [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশে]] সঙ্গীতের ব্যাপক প্রচার রয়েছে।সাধারণতরয়েছে। সাধারণত সঙ্গীতকে বিশ্লেষণ করলে পাওয়া যায়ঃ
সঙ্গীত=ছন্দ+সুর
অর্থাত্‍ দুইটি ছন্দযুক্ত বাক্য সুর করে উচ্চারণ করা হলে তাকে বলা হয় গান বা সঙ্গীত।
৫ ⟶ ৬ নং লাইন:
==প্রাচীন [[বাংলা|বাংলায়]] সঙ্গীত==
 
প্রাচীন [[বাংলা|বাংলায়]] সাধারণ মানুষ চিঠি লিখত পদ্যাকারে।কিন্তু উচ্চারণ করার সময় একটু সুর দিয়ে উচ্চারণ করত।তখনকরত। তখন থেকেই সঙ্গীতের প্রচলন শুরু।তখনকারশুরু। তখনকার [[বৌদ্ধ]] সমাজে [[চর্যাপদ]] একটি বিশেষ জায়গা দখল করে ছিল। [[বৌদ্ধ]] ধর্মপ্রচারকেরা তা গানের সুরে উচ্চারণ করতেন।ফলেকরতেন। ফলে পাঠকের মন জয় করা সহজ হত। তেমনি একটি পদ্য হলঃ
“কা আ তরুবর পাঞ্চ বি ডাল
চঞ্চল চী এ পইঠা বি কাল”
১৩ ⟶ ১৪ নং লাইন:
==মধ্যযুগে সঙ্গীত==
 
[[বাংলাদেশ|এদেশে]] মধ্যযুগে সঙ্গীতচর্চা ছিল উচ্চমানের।মধ্যযুগেউচ্চমানের। মধ্যযুগে [[আলাওল]] রচিত [[মঙ্গলকাব্য]] ছিল এক প্রকারের সঙ্গীতের ভান্ডার।এছাড়াভান্ডার। এছাড়া মধ্যযুগের কবিদের মধ্যে রয়েছে [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]], [[মাইকেল মধুসূদন দত্ত]], [[কাজী নজরুল ইসলাম]], [[লালন শাহ]], [[শাহ আবদুল করিম]], [[হাসন রাজা]], [[রাধারমণ]] প্রমূখ।সেপ্রমূখ। সে সময়ে [[হিন্দু]]দের দেবীদের উদ্দেশ্যে [[কীর্তন]] রচিত হত।এছাড়াহত। এছাড়া রচিত হয়েছে [[বৈষ্ণব পদাবলি]]। এটি রচিত হত মূলত [[কৃষ্ণা]] ও [[রাধার]] কাহিনীকে ঘিরে। এসব [[বৈষ্ণব পদাবলী]]র বিখ্যাত পদকর্তাদের মধ্যে রয়েছেন [[বিদ্যাপতি]],[[চন্ডীদাস]],[[জ্ঞানদাস]],[[গোবিন্দ দাস]] প্রমূখ।<ref>বাঙালীর সংস্কৃতি ও শিল্পকলা-বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় পাঠ্যবই-৮ম শ্রেণী</ref>
।এটি রচিত হত মূলত [[কৃষ্ণা]] ও [[রাধার]] কাহিনীকে ঘিরে।এসব [[বৈষ্ণব পদাবলী]]র বিখ্যাত পদকর্তাদের মধ্যে রয়েছেন [[বিদ্যাপতি]],[[চন্ডীদাস]],[[জ্ঞানদাস]],[[গোবিন্দ দাস]] প্রমূখ।<ref>বাঙালীর সংস্কৃতি ও শিল্পকলা-বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় পাঠ্যবই-৮ম শ্রেণী</ref>
 
===মধ্যযুগীয় মুসলিম সমাজে সঙ্গীত===
 
মধ্যযুগে [[মুসলিম]] সমাজে [[পুঁথি]] পাঠের আসর বসত। [[পুঁথি|পুঁথিগুলো]] পাঠ করা হত গানের সুরে। [[পুঁথি|পুঁথিগুলো]] নেওয়া হত [[আরব্য রজনী|আরব্য উপন্যাস]],[[ইরান|পারস্য]] থেকে পাওয়া বিভিন্ন আখ্যান থেকে।কয়েকটিথেকে। কয়েকটি [[পুঁথি]] হলঃ
*[[ইউসূফ-জোলেখা]]
*[[লায়লি-মজনু]]
২৭ নং লাইন:
===মধ্যযুগীয় হিন্দুসমাজে সঙ্গীত===
 
মধ্যযুগের [[হিন্দু]] সমাজে সবচেয়ে বেশী সঙ্গীতে প্রচলন ছিল। [[হিন্দু]]রা [[পূজা]]য় দেবতার উদ্দেশ্যে গান গাইত।তখনকারগাইত। তখনকার [[হিন্দু]] সমাজে [[কীর্তন]] গান হত।এছাড়াহত। এছাড়া ছিল [[বৈষ্ণব পদাবলি]]।
 
==আধুনিক যুগে সঙ্গীত==