রাজমালা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Hrishikes (আলোচনা | অবদান)
Hrishikes (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৯৪ নং লাইন:
* দ্বিতীয় ধর্মমাণিক্য: এই রাজার আমলে ত্রিপুরার শাসন ব্যবস্থা দ্বিখণ্ডিত হয়। পার্বত্য অংশ স্বাধীন রাজ্য হিসেবে থাকে, আর সমতল অংশ বাংলার নবাবের (তথা মুঘল সাম্রাজ্যের) অধীনে ত্রিপুরার রাজার জমিদারীতে পরিণত হয়। এই জমিদারীর নাম দেওয়া হয় চাকলা রোশনাবাদ। পরবর্তী ব্রিটিশ আমলেও এই বন্দোবস্ত কায়েম থাকে।<ref>চাকলা রোশনাবাদ বন্দোবস্তের বিস্তৃত বিবরণের জন্য দেখুন: Cumming, J. G., [https://catalog.hathitrust.org/Record/004180815 Survey and settlement of the Chakla Roshnabad Estate in the districts of Tippera and Noakhali, 1892-99]</ref>
* কৃষ্ণমাণিক্য: রাজধানী উদয়পুর থেকে আগরতলায় স্থানান্তর করেন, কুমিল্লায় সতের রত্ন মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। এই রাজার আমলে ত্রিপুরার পার্বত্য অংশ ব্রিটিশের করদ রাজ্যে পরিণত হয় এবং ত্রিপুরায় ব্রিটিশ রেসিডেন্ট নিযুক্ত হন। রাজার জমিদারী চাকলা রোশনাবাদে ব্রিটিশ শাসন ব্যবস্থা প্রবর্তিত হয়।
* কৃষ্ণকিশোরমাণিক্য: বর্তমান আগরতলা শহর নির্মাণ করেন এবং পুরনো আগরতলা থেকে রাজধানী সেখানে স্থানান্তর করেন। এঁর আমলে রাজমালার শেষ অংশ রচিত।
 
== তথ্যসূত্র ==