ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে যুক্তরাজ্যের বিচ্ছেদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
RockyMasum (আলোচনা | অবদান)
→‎ভোটের ফলাফল: সম্প্রসারণ
১৪ নং লাইন:
 
ইইউতে যুক্তরাজ্যের থাকার বিপক্ষে ৫২ শতাংশ ও পক্ষে ৪৮ শতাংশ ভোট পড়ে। ইইউতে থাকার পক্ষে [[লন্ডন]] ও [[স্কটল্যান্ড]] শক্তিশালী অবস্থান নিয়েছে। এই দুই অঞ্চলে ৬০ শতাংশের বেশি ভোট ইউরোপের পক্ষে। তবে ইংল্যান্ডের উত্তরাঞ্চলে ইইউতে থাকার বিপক্ষে ভোট বেশি পড়েছে। এই গণভোটে ব্যাপক হারে ভোট দিয়েছেন ভোটাররা। এমনকি ব্রিটেনের ২০১৫ সালের সাধারণ নির্বাচনেও এত ভোট পড়েনি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.banglanews24.com/international/news/498156/%E0%A6%87%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%8B-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%A8|title=ইইউকে বিদায় জানালো ব্রিটেন - banglanews24.com|first=আন্তর্জাতিক|last=ডেস্ক|publisher=}}</ref>
 
গণভোটে ইইউ এর সাথে যুক্তরাজ্যের বিচ্ছেদের রায় পাওয়ার পর একই বছরের ২৪ জুন প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন ডেভিড ক্যামেরুন। ক্যামেরুনের পদত্যাগের পর যুক্তরাজ্যের ৭৬তম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেন [[টেরেসা মে]]।
 
== তথ্যসূত্র ==