মুহাম্মদ মোজাম্মেল হক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ত্রুটি ঠিককরণ
→‎জন্ম ও পরিবার: সম্প্রসারণ
১৪ নং লাইন:
==জন্ম ও পরিবার==
মোজাম্মেল হক [[১৮৬০| (১৮৬০)]] বর্তমান ভারতের [[পশ্চিম বঙ্গ]] রাজ্যের [[নদীয়া]] জেলার অন্তর্গত [[শান্তিপুর|শান্তিপুরের]] বাউইগাছি গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন।<ref name="সংসদ">সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, ''সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান'', প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, নভেম্বর ২০১৩, পৃষ্ঠা ৫৮৪, ISBN 978-81-7955-135-6</ref><ref>http://bn.banglapedia.org/index.php?title=হক,_মোহাম্মদ_মোজাম্মেল</ref> তার পিতার নাম নাসিরউদ্দিন আহমেদ। স্যার [[আজিজুল হক]] ছিলেন তার জ্যেষ্ঠ পুত্র। অল্প বয়সে পিতাকে হারান। এরপর তার নানার কাছে শান্তিপুরে তিনি লালিতপালিত হন।
 
বাল্যকাল থেকে তিনি একজন মেধাবী ছাত্র ছিলেন। তিনি তামাচিকা বাড়ি ইংলিশ স্কুল ও এরপর শান্তিপুর মিউনিসিপাল উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষালাভ করেন। ''কলকাতা সাপ্তাহিক সময়ে'' তিনি সাংবাদিক হিসেবে যোগ দেন। তিনি ৪০ বছর যাবত শান্তিপুর মিউনিসিপালটির কমিশনার ও তিন বছর ভাইস-চেয়ারম্যান ছিলেন। পাশাপাশি নদীয়ার জেলা বোর্ডের শিক্ষা কমিটির সদস্য হিসেবে ৩০ বছর ও অনারারি ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে ২০ বছর দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্য সমিতির ভাইস-প্রেসিডেন্ট ছিলেন। এখানে তিনি প্রখ্যাত কবি [[কাজি নজরুল ইসলাম|কাজি নজরুল ইসলামের]] সাক্ষাত পান এবং তাদের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠে। পরে তিনি শান্তিপুর জুনিয়র জুবিলি মাদ্রাসার শিক্ষক নিযুক্ত হন। তার পুত্র স্যার [[আজিজুল হক]] বাংলার শিক্ষামন্ত্রী হলে তিনি মাদ্রাসাটিকে শান্তিপুর মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয়ে রূপান্তর করেন।
== শিক্ষাজীবন==
 
মোজাম্মেল হক বাল্যকাল থেকে তিনি একজন মেধাবী ছাত্র ছিলেন। তিনি তামাচিকা বাড়ি ইংলিশ স্কুল ও এরপর শান্তিপুর মিউনিসিপাল উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষালাভ করেন। ''কলকাতা সাপ্তাহিক সময়ে'' তিনি সাংবাদিক হিসেবে যোগ দেন। তিনি ৪০ বছর যাবত শান্তিপুর মিউনিসিপালটির কমিশনার ও তিন বছর ভাইস-চেয়ারম্যান ছিলেন। পাশাপাশি নদীয়ার জেলা বোর্ডের শিক্ষা কমিটির সদস্য হিসেবে ৩০ বছর ও অনারারি ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে ২০ বছর দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্য সমিতির ভাইস-প্রেসিডেন্ট ছিলেন। এখানে তিনি প্রখ্যাত কবি [[কাজি নজরুল ইসলাম|কাজি নজরুল ইসলামের]] সাক্ষাত পান এবং তাদের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠে। পরে তিনি শান্তিপুর জুনিয়র জুবিলি মাদ্রাসার শিক্ষক নিযুক্ত হন। তার পুত্র স্যার [[আজিজুল হক]] বাংলার শিক্ষামন্ত্রী হলে তিনি মাদ্রাসাটিকে শান্তিপুর মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয়ে রূপান্তর করেন।
 
==সাহিত্য কর্ম==