মুবারক বেগম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
কর্মজীবন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
Suvray (আলোচনা | অবদান)
ব্যক্তিগত জীবন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
১৩ নং লাইন:
| death_date = {{death date|df=y|2016|7|18}} (৮০ বছর)
| death_place = [[Jogeshwari|যোগেশ্বরী]], [[মহারাষ্ট্র]]
| genre = [[Playbackনেপথ্য singerগায়ক|নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী]]
| occupation = গায়িকা
| instrument = সঙ্গীত
২৬ নং লাইন:
১৯৪৯ সালে নেপথ্য গায়িকা হিসাবে তিনি তাঁর কর্মজীবন শুরু করেন হিন্দি ভাষায় নির্মিত চলচ্চিত্র আইয়ের মাধ্যমে। এ চলচ্চিত্রে ভারত-পাকিস্তানের বিশিষ্ট সুরকার [[Nashad|নশাদ]] মুবারক বেগমকে গানে কণ্ঠ দেবার সুযোগ প্রদান করেছিলেন। ঐ চলচ্চিত্রের জন্য তিনি তাঁর প্রথম গান "মোহে আনে লাগি আংগ্রেই, আজা আজা বালাম" (আইয়ে, ১৯৪৯) রেকর্ড করেন। পরবর্তীতে মুক্তিপ্রাপ্ত ঐ চলচ্চিত্রের জন্য তিনি [[লতা মঙ্গেশকর|লতা মঙ্গেশকরের]] সঙ্গে যৌথভাবে গান করেছিলেন।
 
তবে তাঁর সঙ্গীত জীবনের প্রধান সফল গান ছিল "কাভি তানহাইও মে ইউন"। গানটির সুরকার ছিলেন [[Snehal Bhatkar|স্নেহাল ভাটকর]], যা [[Kidar Sharma|কিদার শর্মার]] চলচ্চিত্র [[Hamari Yaad Aayegi|হামারি ইয়াদ আয়েগি]] চলচ্চিত্রের জন্য। গানটি অদ্যাবধি ধ্রুপদী গান হিসেবে মর্যাদা পেয়ে আসছে। সমগ্র কর্মজীবনে মুবারক বেগম ১১৫টি হিন্দি চলচ্চিত্রের জন্য ১৭৮টি গান গেয়েছেন।
 
== ব্যক্তিগত জীবন ==
সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণকারী মুবারক বেগম নিজ সম্প্রদায়ের জনাব শেখ সাহেবের সাথে পরিণয়সূত্রে আবদ্ধ হন। তাঁদের সংসারে এক পুত্র ও এক কন্যা সন্তান ছিল। তাঁর স্বামী এবং মেয়ে - উভয়ে মৃত্যুবরণ করলে নিজ পুত্র, জামাতা ও নাতনীর সাথে বসবাস করতে থাকেন।
 
সুপরিচিত গায়িকা হওয়া স্বত্ত্বেও মুবারক বেগম তাঁর প্রতিভাকে বিকশিত করতে সক্ষম হননি। বিনোদন শিল্পের উপযোগী নেটওয়ার্কিংয়ে দক্ষতা না থাকায় তার কর্মজীবন অলংকারবহুল অবস্থায় রয়ে যায়। প্রতিযোগীধর্মী গায়িকা হিসেবে তিনি ব্যবসা-বৃত্তিতে জড়াতে পারেননি। অর্থ উপার্জনের চেয়ে গানের দিকেই তাঁর দৃষ্টি নিবদ্ধ ছিল বেশী। ফলশ্রুতিতে দিন দিন তাঁর জীবনযাত্রার ব্যয়ভার বৃদ্ধি পেতে থাকে ও তাঁর মহত্ত্বের কারণে কোন অর্থও সঞ্চয় করতে পারেননি।
 
অক্টোবর, ২০১৫ সালে পারকিনসন রোগে আক্রান্ত হয়ে তাঁর কন্যা মৃত্যুবরণ করে। তারপর থেকেই মুবারক বেগমের স্বাস্থ্য গুরুতর পর্যায়ে চলে যায়। মে, ২০১৬ সালে সংবাদ প্রতিবেদনে প্রকাশ পায় যে, তিনি হাসপাতালে রয়েছেন এবং তাঁর পরিবার চিকিৎসার ব্যয়ভার বহন করতে পারছেন না। মুম্বইয়ের শহরতলির যোগেশ্বরীর বেহরাম বগের এক কক্ষবিশিষ্ট বাসায় বসবাস করেছেন। কেবলমাত্র প্রয়াত স্বামীর অবসরভাতাই জীবিকার একমাত্র অবলম্বন ছিল।
 
এনডিটিভি সংবাদ মাধ্যমে প্রতিমাসে ৮০০ রূপী এবং ভারতীয় সংবাদপত্র ডিএনএ ৩০০০ রূপী আয়ের কথা উল্লেখ করে যা ভারতের জীবনমানে বেশ অপর্যাপ্ত। পুত্র হোসেন শেখ ফ্রিল্যান্সিংয়ের সাথে জড়িত ও মেয়ে জামাই তাঁর সেবা-শ্রুশ্রুষা করে।
 
== তথ্যসূত্র ==