বহুমূত্ররোগ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
1.187.220.108-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে WikitanvirBot-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
বানান সংশোধন, বাক্যাংশ পুনর্গঠন
১৫ নং লাইন:
}}
 
'''বহুমুত্রবহুমূত্র রোগ''' বা '''ডায়াবেটিস মেলিটাস''' একটি হরমোন সংশ্লিষ্ট রোগ। [[দেহ|দেহযন্ত্র]] [[অগ্ন্যাশয়]] যদি যথেষ্ট [[ইনসুলিন]] তৈরি করতে না পারে অথবা শরীর যদি উৎপন্ন ইনসুলিন ব্যবহারে ব্যর্থ হয়, তাহলে যে রোগ হয় তা হলো 'ডায়াবেটিস' বা 'বহুমুত্রবহুমূত্র রোগ'। তখন রক্তে [[চিনি]] বা [[শকর্রা]]র উপস্থিতিজনিত অসামঞ্জস্য দেখা দেয়। ইনসুলিনের ঘাটতিই হলোহল এ রোগের মূল কথা। [[অগ্ন্যাশয়]] থেকে নিঃসৃত [[হরমোন]] ইনসুলিন, যার সহায়তায় দেহের [[কোষ]]গুলো [[রক্ত]] থেকে [[গ্লুকোজ]]কে নিতে সমর্থ হয় এবং একে শক্তির জন্য ব্যবহার করতে পারে। ইনসুলিন উৎপাদন বা ইনসুলিনের কাজ করার ক্ষমতা-এর যেকোনো একটি বা দুটোই যদি না হয়, তাহলে রক্তে বাড়তে থাকে গ্লুকোজ। আর একে নিয়ন্ত্রণ না করা গেলে ঘটে নানা রকম জটিলতা, দেহের [[টিস্যু]] ও যন্ত্র বিকল হতে থাকে।
 
== রোগ নির্ণয় ==
৬০ নং লাইন:
 
== টাইপ-১ ==
[[টাইপ-১]]<ref>[http://autoimmune.pathology.jhmi.edu/diseases.cfm?systemID=3&DiseaseID=23 Johns Hopkins Medical Institutions]</ref> বহুমুত্রবহুমূত্র হলোহল [[অটোইম্যুন|অটোইমিউন]] রোগ। এ রোগে অগ্ন্যাশয়ের ইনসুলিন নিঃসরণকারী কোষগুলো ধ্বংস হয়ে যায়। তাই যাদের টাইপ-১ হয়, এদের দেহে ইনসুলিন উৎপাদিত হয় খুবই কম। এ জন্য রোগীকে বেঁচে থাকার জন্য ইনসুলিন [[ইনজেকশন]] বা [[ইনসুলিন পাম্প]] নিতে হয়। শিশু ও তরুণদের মধ্যে এ ধরনের বহুমুত্রবহুমূত্র হয় বেশি। ১০-৩০ বছরের মধ্যে দেখা দেয়।ইহাদেয়। ইহা মূলত জেনেটিক কারনেকারণে হয়ে থাকে।এরথাকে। এর জন্য দ্বায়ীদায়ী হল ''HLADR 3 এবং HLADR 4'' নামক দুটি জিন
 
=== টাইপ-১ কে আবার দুই ভাগে ভাগ করা যায় ===
 
* ''' টাইপ-১-এ ''' অটোইমিউনিটির জন্য বিটা কোষের ধংসের কারনেকারণে এই টাইপ-১-এ ডায়াবেটিস হয়ে থাকে ।
* ''' টাইপ-১-বি '''ইহা ওএটিও বিটা কোষের ধংসের করনেকারণে হয়ে থাকে, কিন্তু এর সঠিক কারনকারণ জানা যায়নি ।
 
== টাইপ-২ ==
টাইপ-২ বহুমুত্রবহুমূত্র রোগের পেছনে থাকে মূলত ‘ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স’। টাইপ-২ রোগীরা শরীরে যে [[ইনসুলিন]] উৎপন্ন হয়, একেতাকে ব্যবহার করতে পারে না। ব্যায়াম ও খাদ্যবিধির সাহায্যে একে প্রথমে মোকাবিলা করা হয়। তবে অনেক সময় প্রয়োজন হয় মুখে খাওয়ার ঔষুধওষুধ, এমনকি ইনসুলিন ইনজেকশন। ৪০ বছর বা তারপরে এ ধরনের বহুমুত্রবহুমূত্র রোগ দেখা দেয়।
 
বিশ্বজুড়ে ২৪৬ মিলিয়ন ডায়াবেটিস রোগীর ৯০ শতাংশের বেশি হলোহল টাইপ-২ ডায়াবেটিস। দুই ধরনের ডায়াবেটিসই গুরুতর এবং হতে পারে শিশু ও তরুণদেরও। এ জন্য ডায়াবেটিসের বিপদ-চিহ্নগুলো জানা খুবই প্রয়োজন। ‘[[মৃদু ডায়াবেটিস]]’ বলে কিন্তু কিছু নেই।
 
== অন্যান্য ধরণ ==
৮৫ নং লাইন:
 
== বৈশিষ্ট্য ও বিভিন্ন জটিলতা ==
* অতিরিক্ত মেদ এ রোগের অনত্যমঅন্যতম কারণ ;
* উপসর্গহীনতা বা অসচেতনতার কারণে চিকিৎসার অভাব ;
* কিডনি বা বৃক্কের অক্ষমতার অন্যতম মূল কারণ ডায়াবেটিস ;
* অন্ধত্ব বা দৃষ্টিবিচ্যূতির অন্যতম মূল কারণ ডায়াবেটিস ;
* বিনা দুর্ঘটনায় অঙ্গেচ্ছেদেরঅঙ্গচ্ছেদের অন্যতম মূল কারণ ডায়াবেটিস।
 
== ডায়াবেটিসের চিকিৎসা ==
 
* ইনসুলিন
* অ্যন্টিডায়াবেটিকঅ্যান্টিডায়াবেটিক ঔষধ ( মুখে খাওয়ার ঔষধ )
* জীবনজীবনধারার ধারার পরিবর্তনঃপরিবর্তন: নিয়মিত ব্যায়াম, খাদ্য গ্রহনেগ্রহণে সচেতনতা, অসুখ সম্বন্ধে রোগীর প্রয়োজনীয় ধারনা।ধারণা।
 
== জাতিসংঘের ঘোষণা ==
২০০৬ খ্রিস্টাব্দের ২০ ডিসেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ এর ৬১/২২৫ নম্বর ঘোষণায় ডায়াবেটিসকে দীর্ঘমেয়াদীদীর্ঘমেয়াদি, অবক্ষয়ী ও ব্যয়বহুল ব্যাধি হিসাবে বর্ণনা করেকরা যাহয়েছে মানবযা দেহেমানবদেহে মারাত্মক জটিলতার সৃষ্টি করতে পারে।
 
== তথ্যসূত্র ==