পূর্ববঙ্গ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বিষয়শ্রেণী:পূর্ব বাংলা যোগ হটক্যাটের মাধ্যমে
৫৪ নং লাইন:
'''পূর্ব বাংলা''' বা '''পূর্ববঙ্গ''' নামটি ব্যবহার করা হত বিংশ শতক পর্যন্ত। এই পূর্ব বাংলা বলতে সেই সময় যে এলাকাকে বুঝানো হত তার একটি অংশ বর্তমানে বাংলাদেশ নামে পরিচিত। তবে পূর্ব বাংলার সীমানা বর্তমান বাংলাদেশের থেকে বড় ছিল। মূলত অবিভক্ত বাংলার একটি নির্দিষ্ট অংশ এই নামে পরিচিত ছিল এবং পরবর্তীতে পাকিস্তান শাসন আমলে এই সীমানা আরও পুনর্নির্ধারণ করা হয়।
 
== প্রথম বিভক্তিকরণ ১৯০৫-১৯১২ (ব্রিটিশ ভারত) ==
{{main|বঙ্গভঙ্গ (১৯০৫)}}
ব্রিটিশ ভারতে সর্বপ্রথম বাংলাকে ভাগ করা হয়। পলাশীর যুদ্ধে বিজয়ের পর ব্রিটিশরা বাংলার উপর আধিপত্য লাভ করে এবং বাংলা ভারতে ব্রিটিশ কর্মকাণ্ডের সদর দপ্তর হয়ে উঠে। ১৮৫৭ সালের [[সিপাহী বিদ্রোহ|সিপাহী বিদ্রোহের]] পর ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কাছ থেকে ক্ষমতা ব্রিটিশ সরকারের কাছে চলে যায়। ১৯০০ সাল নাগাদ বাংলা প্রদেশ ব্যাপক আয়তনের হয়ে উঠে।
 
[[লর্ড কার্জন]] ভাইসরয়ের দায়িত্ব গ্রহণের পর এই বিশাল প্রদেশের শাসনকাজকে দুরূহ হিসেবে বিবেচনা করে প্রদেশ বিভক্ত করার সিদ্ধান্ত নেন। এতে ঢাকাকে রাজধানী করে [[পূর্ব বাংলা ও আসাম]] নতুন প্রদেশ হিসেবে গঠনের কথা বলা হয়। এর ফলে মুসলিম অধ্যুষিত পূর্ব বাংলার অনগ্রসর মুসলিমদের জন্য সুযোগ সৃষ্টি হয়।
 
কার্জন এই পদক্ষেপকে শাসনতান্ত্রিক কারণে বলে দাবি করলেও কলকাতাকেন্দ্রিক বাংলার হিন্দু বুদ্ধিজীবী ও নেতারা এর বিরোধীতা করেন। ১৯০৫ সালের জুন মাসে বঙ্গভঙ্গ কার্যকর হয়। এর ফলে বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলন শুরু হয়। ১৯১২ সালে ব্রিটিশরা বঙ্গভঙ্গ রদ করে। তবে বাংলা থেকে [[আসাম]], [[বিহার]] ও [[উড়িষ্যা]] পৃথক করা হয়। পাশাপাশি ভারতের রাজধানী [[কলকাতা]] থেকে [[দিল্লি]] স্থানান্তর করা হয়।
 
== দ্বিতীয় বিভক্তিকরণ ১৯৪৭ (পাকিস্তান)==
== প্রাদেশিক সরকার ==