বড়ে গুলাম আলী খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
সম্মাননা - অনুচ্ছেদ
Suvray (আলোচনা | অবদান)
১৭ নং লাইন:
'''বড়ে গুলাম আলী খান''' ([[দেবনাগরী লিপি|দেবনাগরী]]:बड़े ग़ुलाम अली ख़ान, [[Shahmukhi|শাহমুখী]]/[[উর্দু ভাষা|উর্দু]]: بڑے غلام علی خان; [[জন্ম]]: [[২ এপ্রিল]], [[১৯০২]] - [[মৃত্যু]]: [[২৩ এপ্রিল]], [[১৯৬৮]]) [[ব্রিটিশ ভারত|ব্রিটিশ ভারতের]] পাঞ্জাব প্রদেশের লাহোরে জন্মগ্রহণকারী [[Kasur Patiala Gharana|কাসুর পাতিয়ালা ঘরানার]] বিখ্যাত [[হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় সংগীত|হিন্দুস্তানী ধ্রুপদী সঙ্গীতজ্ঞ]] ছিলেন।<ref>{{cite news| url=http://www.hindu.com/mp/2007/11/12/stories/2007111251220800.htm | location=Chennai, India | work=The Hindu | title=A different experience | date=12 November 2007}}</ref>
 
তৎকালীন [[ব্রিটিশ ভারত|ব্রিটিশ ভারতের]] পাঞ্জাব প্রদেশের লাহোরের কাছে ছোট্ট শহর কাসুরে তাঁর জন্ম, যা বর্তমানে [[পাকিস্তান|পাকিস্তানের]] অংশবিশেষ। পশ্চিম পাঞ্জাবের [[সঙ্গীত]] ধারক পরিবারে তাঁর গায়ক বাবা আলী বক্স খানের জন্ম। পাঁচ বছর বয়সে পৈতৃক সম্পর্কীয় চাচা কালে খান ও পরবর্তীকালে বাবার কাছ থেকে কণ্ঠ সঙ্গীতে দীক্ষিত হন।
 
== কর্মজীবন ==
তিনি তাঁর নিজস্ব সেরা চারটি [[সঙ্গীত ধারা|সঙ্গীতের ধরণ]] প্রবর্তন করে স্মরণীয় হয়ে আছেন। সেগুলো হচ্ছে পাতিয়ালা-কাসুর, ধ্রুপদের বেহরাম খানি, জয়পুরের, গোয়ালিয়রের বেলাভাস। তাঁর রাগের বিষয়ে খানিকটা বিতর্ক রয়েছে। এ বিষয়ে তিনি বলেছিলেন যে, ধ্রুপদী সঙ্গীতের সৌন্দর্য্য মূলতঃ অবসর বিনোদনের মধ্যে নিহিত। তিনি বিশ্বাস করতেন, দর্শকেরা দীর্ঘকালীন সময়ে একগুঁয়েমিতে ভোগে। ফলে তিনি শ্রোতাদের চাহিদামাফিক গানকে পরিবর্তন করে থাকেন।
 
১৯৪৭ সালে [[ভারত বিভাজন|ভারত বিভাজনের]] পর পাকিস্তানে অবস্থান করেন। পরবর্তীতে স্থায়ীভাবে বসবাসের উদ্দেশ্যে [[ভারত|ভারতে]] চলে আসেন। ১৯৫৭ সালে [[মুম্বই|বোম্বের]] তৎকালীন মূখ্যমন্ত্রী [[মোরারজি দেসাই|মোরারজি দেসাইয়ের]] সহায়তায় ভারতীয় নাগরিকত্ব লাভ করেন ও মালাবার হিল মুম্বইয়ের একটি বাংলোয় বসবাস করতে থাকেন। বিভিন্ন সময়ে লাহোর, বোম্বে, কলকাতা ও হায়দ্রাবাদে অবস্থান করেন তিনি। জনপ্রিয় চলচ্চিত্র নির্মাতা ও সঙ্গীত পরিচালকদের কাছ থেকে অনুরোধ স্বত্ত্বেও সুদীর্ঘকাল [[বলিউড|চলচ্চিত্রে]] গান পরিবেশন করা থেকে নিজেকে দূরে রাখেন। কিন্তু কে আসিফের উদ্দীপনায় সঙ্গীত পরিচালক [[নওশাদ|নওশাদের]] সাথে ১৯৬০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত [[মুঘল-ই-আজম]] চলচ্চিত্রে সোহনি ও রাগেশ্রীভিত্তিক দুইটি গানে অংশ নেন। তিনি অতি উচ্চমাত্রার পারিশ্রমিক দাবী করেন। প্রতি গানের জন্য তিনি ২৫০০০ রূপী নেন, যেখানে জনপ্রিয় ও তারকা নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী হিসেবে [[লতা মঙ্গেশকর]] ও [[মোহাম্মদ রফি]] গান প্রতি ৫০০ রূপীর কম অর্থ পেতেন।
 
== দেহাবসান ==
৫৩ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:ঠুমরী]]
[[বিষয়শ্রেণী:পাঞ্জাবের ব্যক্তিত্ব]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীত গায়ক]]
[[বিষয়শ্রেণী:কাসুর জেলার ব্যক্তিত্ব]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় নাগরিকত্ব অর্জনকারী]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতে অভিবাসিত পাকিস্তানী]]
[[বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ভারতীয় কণ্ঠশিল্পী]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতসঙ্গীতে পুরুষ গায়ক]]