আনিস চৌধুরী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বট বিষয়শ্রেণী ঠিক করেছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩৩ নং লাইন:
'''আনিস চৌধুরী''' (জন্ম: [[নভেম্বর ২|২ নভেম্বর]], [[১৯২৯]] - মৃত্যু: [[১৯৯০]]) ছিলেন [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশী]] নাট্যকার এবং ঔপন্যাসিক। তাঁর জন্ম [[কলকাতা|কলকাতায়]] হলেও পৈতৃক নিবাস ছিল [[কুমিল্লা জেলা|কুমিল্লায়]]। [[১৯৬৮]] সালে নাটকে [[বাংলা একাডেমী পুরস্কার]] লাভ করেন।
 
== জন্ম ও শিক্ষাজীবন ==
চৌধুরী, আনিস (১৯২৯-১৯৯০)  কথাসাহিত্যিক, নাট্যকার। তাঁর পিতৃদত্ত নাম আনিসুজ্জামান কামরুদ্দীন। ছাত্রাবস্থায় তিনি আনিসুজ্জামান চৌধুরী নাম ধারণ করেন; ‘আনিস চৌধুরী’ তাঁর সাহিত্যিক নাম। কলকাতার তালতলা লেনে নানার বাড়িতে তাঁর জন্ম। তাঁদের আদি নিবাস কুমিল্লা জেলায়। পিতা নুরুল হুদা চৌধুরী ছিলেন কুমিল্লার ইনসাফ হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক।
 
== শিক্ষাজীবন ==
আনিস চৌধুরীর লেখাপড়া শুরু হয় মাইজভান্ডার শরিফে। তিনি ১৯৪৪ সালে প্রবেশিকা, ১৯৪৬ সালে কলকাতার  প্রেসিডেন্সি কলেজথেকে ইন্টারমিডিয়েট এবং ১৯৫৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএসসি পাস করেন।
 
== কর্মজীবন ==
১৯৫৪ সালে তিনি সরকারি চাকরিতে যোগ দেন এবং পরে করাচির রেডিও পাকিস্তান-এ টেকনিক্যাল এসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করেন। স্বাধীনতার পর তিনি বাংলাদেশ টেলিভিশনের উপ-মহাপরিচালক ও সরকারের বহিঃপ্রচার বিভাগের মহাপরিচালক নিযুক্ত হন। ১৯৭৯ সালে তিনি ডেপুটেশনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যোগ দেন এবং কিছুদিন ইসলামাবাদে বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রথম প্রেস কাউন্সিলর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত তিনি একটি জীবনবীমা কোম্পানির উপদেষ্টা ছিলেন। আনিস চৌধুরী ছাত্রাবস্থায় (১৯৪৬-৪৭)  কলকাতা থেকে প্রকাশিত ইত্তেহাদ পত্রিকার সহসম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।
 
== মৃত্যু ==
১৯৯০ সালের ২ নভেম্বর ঢাকায় তাঁর মৃত্যু হয়।
 
== সাহিত্য কর্ম ==