গাংনী উপজেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
২০ নং লাইন:
== অবস্থান ও পরিচিতি ==
গাংনী নামের সাথে যুক্ত হয়ে আছে এ অঞ্চলের ভৌগোলিক পরিবেশের পরিচয়। গাংনী পদটিই এখানে প্রধান। নদী বা নদীর মৃতপ্রায় ধারাকে এ এলাকার মানুষ গাং বা গাঙ বলে। অনুমান করা হয় যে, গাঙ্গেয় অববাহিকার এ এলাকায় প্রথম বসতি স্থাপনকারী মানুষেরা অন্যদের বসবাসে উদ্বুদ্ধ করার জন্য ‘এ এলাকায় গাং অর্থাৎ নদী নেই’- এমন ঘোষণা দেয়। ‘গাং নেই’ পরবর্তীকালে হয়ে যায়- ‘গাংনী’। এ এলাকার মানুষেরা নেই বুঝাতে ‘নি’ উচ্চারণ করে। গাংনী নামকরণে ভিন্ন আর একটি যুক্তিও পাওয়া যায়। পশ্চিমে কাজলা নদী এবং পূর্বে মাথাভাঙ্গা নদীর মধ্যবর্তী দোয়ার অঞ্চলে এ থানার অবস্থান। সেই অর্থে এ নদীর প্রধান উৎস গঙ্গা। গঙ্গার কন্যা মনে করার কারণে খরস্রোতা মাথাভাঙ্গাকে একসময় এ এলাকার মানুষ ‘গাংগীনি’ বলে ডাকত। গাংগীনি থেকে গাঙ্গনী বা গাংনী শব্দের উৎপত্তি। গাংনী নামকরণে মুলত এ অঞ্চলের নদী সম্পৃক্ততার পরিচয় ফুটে উঠেছে।<ref>{{cite web |url=http://gangni.meherpur.gov.bd/node/810780 | title= উৎপত্তি ও নামকরণ |author= বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন |date= জুন, ২০১৪ |website= |publisher= গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার |accessdate= ২৭ জানুয়ারী, ২০১৫}}</ref>
 
এই উপজেলার উত্তরে [[দৌলতপুর উপজেলা, কুষ্টিয়া|দৌলতপুর উপজেলা]], দক্ষিণে [[আলমডাঙ্গা উপজেলা]] ও [[মেহেরপুর সদর উপজেলা]], পূর্বে [[দৌলতপুর উপজেলা, কুষ্টিয়া|দৌলতপুর উপজেলা]], [[আলমডাঙ্গা উপজেলা]] ও [[মিরপুর উপজেলা]], পশ্চিমে [[মেহেরপুর সদর উপজেলা]] ও ভারতের [[পশ্চিমবঙ্গ]]।
 
== প্রশাসনিক এলাকা ==