বেদব্যাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অজয় মন্ডল (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
|||
১৫ নং লাইন:
}}
'''ব্যাসদেব''' [[হিন্দু]] পৌরাণিক কাহিনি মতে- ঋষি
যমুনানদীতে খেয়া নৌকার ভিতর [[পরাশর]] মুনি সত্যবতীর সাথে মিলিত হলে, [[সত্যবতী]] গর্ভবতী == [[বেদ]] বিভাগকর্তা ==▼
"যথাতে সংযোগ হয় বিয়োগ অবশ্য।▼
শরীর অনিত্য জান মরণ অবশ্য।।" মহাভারতের এরকম হাজারও শ্লোকের রচরিতা ব্যাসদেব। [[মহাভারত]] হতে জানা যায় যে -ইনি মহাভারত লিপিবদ্ধ করার জন্য [[ব্রহ্মা|ব্রহ্মার]] কাছে একজন লিপিকার নিয়োগের পরামর্শ গ্রহণ করতে গেলে- ব্রহ্মা গণেশকে নিয়োগ করতে বলেন। গণেশ এই শর্তে লিপিকার হতে সম্মত হলেন যে, লিপিবদ্ধ করার সময় ইনি ক্ষণমাত্রও থামবেন না। ব্যাস তাতে রাজী হয়ে অপর একটি শর্ত জুড়ে দিয়ে বললেন যে, গণেশ কোন বাক্যের অর্থ সম্পূর্ণ না বুঝে লিপিবদ্ধ করতে পারবেন না। এরপর গণেশ এই শর্তে রাজী হলে– মহাভারত লিখা শুরু হয়। ব্যাসদেব তাঁর শ্লোক রচনার মাঝে মাঝে কিছু জটিল শ্লোক রচনা করেতন- গণেশ এই শ্লোকগুলির অর্থ বুঝে লিখতে যে সময় ব্যয় করতেন, সেই সময়ের মধ্যে ব্যাসদেব আরও অনেক শ্লোক বানিয়ে ফেলতেন।▼
▲== বেদ বিভাগকর্তা ==
▲ইনি [[বেদ|বেদকে]] শতশাখাযুক্ত চার ভাগে বিভক্ত করে বেদব্যাস নামে অভিহিত হয়েছেন।
== অষ্টাদশ মহাপুরাণ ও উপপুরাণ এর রচয়িতা ==
ব্যাসদেব অষ্টাদশ
== ভাগবত পু্রাণের রচয়িতা ==
[[বিষ্ণু]] অবতার ও [[কৃষ্ণ]] জীবনকথা নিয়ে রচিত ব্যাসদেবের এই অনবদ্য রচনায় মোট বারোটি স্কন্দ (সর্গ) ও প্রায় ১৮,০০০ শ্লোকে রয়েছে। হিন্দু সমাজে সুপরিচিত বহু উপকথার উৎস [[ভাগবত পুরাণ]]।
== [[মহাভারত]] ও [[ব্রহ্মসূত্র]] রচনায় [[হিন্দুধর্ম|হিন্দুধর্মের]] [[হিন্দুশাস্ত্র|শাস্ত্রীয়]] [[সমন্বয় (হিন্দুধর্ম)|সমন্বয়]] ==
=== মহাভারত রচন ===
▲শরীর অনিত্য জান মরণ অবশ্য।।" মহাভারতের এরকম হাজারও শ্লোকের রচরিতা
=== এবং [[ব্রহ্মসূত্র]] ===
ক্ষীণাঙ্গী ৫৫৫ পংক্তিতে [[বেদব্যাস]] [[হিন্দুশাস্ত্র|হিন্দুশাস্ত্রের]] প্রজ্ঞাসঙ্কলন চয়িত ক'রে নাম দিলেন '''[[সৃজকসূত্র]]''' যার পরতে পরতে প্রাচীন [[বেদ|বেদের]] অভিজ্ঞতা ও [[পুরাণ|পুরাণাদির]] অভিজ্ঞানের মহাকাব্যিক লিপায়ন [[মহাভারত]] । অবশেষে [[সৃজকসূত্র]] রচনে [[স্রষ্টা]] ও [[সৃষ্টি]] সম্পর্কিত তার যুক্তিপরম্পরা জ্ঞানান্বেষীকৌশলে [[স্রষ্টা]]-অন্বেষণ ।
== তথ্যসূত্র ==
|