মালা সিনহা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
আরও দেখুন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
Suvray (আলোচনা | অবদান)
প্রারম্ভিক জীবন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
১৩ নং লাইন:
}}
'''মালা সিনহা''' ({{lang-ne|माला सिन्हा}}; [[জন্ম]]: [[১১ নভেম্বর]], [[১৯৩৬]]) [[কলকাতা|কলকাতায়]] জন্মগ্রহণকারী [[নেপালি ভাষা|নেপালী ভাষাভাষী]] বিখ্যাত [[নেপাল|নেপালী]]-[[ভারত|ভারতীয়]] [[অভিনেতা|অভিনেত্রী]]। একাধারে তিনি হিন্দি, বাংলা ও নেপালী চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। তিনি তাঁর [[প্রতিভা|প্রতিভাগুণে]] ও সহজাত সৌন্দর্য্যের কারণে দর্শকমহলে নন্দিত হয়ে আছেন। ১৯৫০-এর দশকের শুরু থেকে ১৯৭০-এর দশকের শেষভাগ পর্যন্ত হিন্দি চলচ্চিত্রে ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছেন ও শীর্ষস্থানীয় অভিনেত্রীর মর্যাদা লাভ করেন। সিনহা শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। তন্মধ্যে - পিয়াসা, ঢুল কা ফুল, অনপধ, দিল তেরা দিওয়ানা, গুমরাহ, হিমালয় কি গড মে ও আঁখে অন্যতম।<ref name="bollywoodhungama.com">{{cite journal|title=Trip down the memory lane with Mala Sinha|url=http://www.bollywoodhungama.com/features/2007/03/13/2373/index.html|magazine=[[Screen (magazine)|Screen]]|publisher=[[Bollywood Hungama]]|date=13 March 2001|accessdate=26 August 2011}}</ref>
 
== প্রারম্ভিক জীবন ==
প্রকৃতপক্ষে তাঁর পরিবার নেপালী বংশোদ্ভূত। তাঁরা কলকাতায় আসার পরপরই তাঁর জন্ম হয়। পিতা-মাতা তাঁর নাম রাখেন আলদা। বিদ্যালয়ের বন্ধুরা ব্যঙ্গ করে তাঁকে 'ডালডা' নামে ডাকতো। ফলশ্রুতিতে তাঁর নাম পরিবর্তিত করে মালা রাখা হয়। শৈশবেই তিনি নৃত্যকলা ও সঙ্গীতে প্রশিক্ষণ নেন।
 
অল ইন্ডিয়া রেডিওর তালিকাভুক্ত গায়িকা ছিলেন তিনি। কিন্তু তিনি কখনো চলচ্চিত্রে নেপথ্য শিল্পী হননি। তবে গায়িকা হিসেবে১৯৪৭ থেকে ১৯৭৫ সালের মধ্যে বিভিন্ন ভাষায় মঞ্চে গান পরিবেশন করেছেন।
 
শিশু শিল্পী হিসেবে বাংলা চলচ্চিত্র জয় বৈষ্ণ দেবীতে অভিনয় জীবনের সূত্রপাত ঘটে তাঁর। পরবর্তীতে শ্রীকৃষ্ণ লীলা, যোগ বিয়োগ ও ঢুলিতে অংশ নেন তিনি। প্রথিতযশা বাঙালী পরিচালক অর্ধেন্দু বসু বিদ্যালয়ের একটি নাটকে তাঁর অভিনয় দেখেছিলেন ও নায়িকা হিসেবে রোশনারা চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য তাঁর পিতার কাছ থেকে অনুমতি নেন। এভাবেই সিনেমাসুলভ অভিষেক ঘটে তাঁর।
 
কলকাতায় কয়েকটি চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পর বাংলা চলচ্চিত্রের জন্য বোম্বে গমন করেন ও সেখানে তিনি জনপ্রিয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী গীতা বালির সাথে স্বাক্ষাৎ করেন। তিনি তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হন ও পরিচালক কিদার শর্মার সাথে পরিচয় ঘটান। শর্মা রঙিন রাতে ছবিতে তাঁকে নায়িকা করেন। প্রদীপ কুমারের বিপরীতে প্রথম হিন্দি চলচ্চিত্রে ও পরবর্তীতে একাদশীতে অভিনয় করেন। কিন্তু উভয় ক্ষেত্রেই ব্যর্থতার পরিচয় দেন। কিশোর সাহুর হ্যামলেটে পুণরায় শীর্ষ চরিত্রে অভিনয় করেন। বক্স অফিসে তেমন সাড়া না জাগালেও পর্যালোচনার কাতারে আসেন।
 
== তথ্যসূত্র ==